ঢাকা ০৩:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তৃতীয়বারের মতো বিজয়ী হলেন টিউলিপ সিদ্দিকী

Reporter Name

সবুজদেশ ডেস্কঃ

ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে হ্যাম্পস্টিড ও কিলবার্নে নিজের আসনে তৃতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকী। হ্যাম এন্ড হাইয়ের খবরে এমন তথ্য জানিয়েছে।

২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হয়েছিলেন ৩৭ বছর বয়সী এই এমপি। তখন তিনি ১৪ হাজার ১৮৮ ভোটে এগিয়ে ছিলেন।

নির্বাচনে তাকে বিজয়ী করায় স্থানীয়দের ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন লেবার পার্টির এই এমপি।

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এই নারী বলেন, আমরা বিজয়ী হয়েছি। কিন্তু জাতীয়ভাবে আমাদের দল খুব একটা ভালো করতে পারেনি। আমাদের সম্প্রদায়ের মধ্যে আস্থা পুনর্প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

টিউলিপ বলেন, দেশে এখন লেবার সরকার দরকার। আমি নিশ্চিত হতে চাই, আগামীতে আপনারা কেবল আমার পাশেই না, সব সহকর্মীদের পাশে দাঁড়াবেন। বিশেষ করে নারী সহকর্মীদের প্রতি, যারা নিজেতের আসন হারিয়েছেন।

এ বারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৯ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রার্থী। যাদের মধ্যে ৭ জনই নারী।

বিরোধী লেবার পার্টি থেকে লড়েছেন সর্বোচ্চ ৭ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। লিবারেল ডেমোক্র্যাট ও কনজারভেটিভ পার্টি থেকে এক জন করে এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।

About Author Information
আপডেট সময় : ১১:৪১:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯
৩৪৩ Time View

তৃতীয়বারের মতো বিজয়ী হলেন টিউলিপ সিদ্দিকী

আপডেট সময় : ১১:৪১:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯

সবুজদেশ ডেস্কঃ

ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে হ্যাম্পস্টিড ও কিলবার্নে নিজের আসনে তৃতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকী। হ্যাম এন্ড হাইয়ের খবরে এমন তথ্য জানিয়েছে।

২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হয়েছিলেন ৩৭ বছর বয়সী এই এমপি। তখন তিনি ১৪ হাজার ১৮৮ ভোটে এগিয়ে ছিলেন।

নির্বাচনে তাকে বিজয়ী করায় স্থানীয়দের ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন লেবার পার্টির এই এমপি।

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এই নারী বলেন, আমরা বিজয়ী হয়েছি। কিন্তু জাতীয়ভাবে আমাদের দল খুব একটা ভালো করতে পারেনি। আমাদের সম্প্রদায়ের মধ্যে আস্থা পুনর্প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

টিউলিপ বলেন, দেশে এখন লেবার সরকার দরকার। আমি নিশ্চিত হতে চাই, আগামীতে আপনারা কেবল আমার পাশেই না, সব সহকর্মীদের পাশে দাঁড়াবেন। বিশেষ করে নারী সহকর্মীদের প্রতি, যারা নিজেতের আসন হারিয়েছেন।

এ বারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৯ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রার্থী। যাদের মধ্যে ৭ জনই নারী।

বিরোধী লেবার পার্টি থেকে লড়েছেন সর্বোচ্চ ৭ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। লিবারেল ডেমোক্র্যাট ও কনজারভেটিভ পার্টি থেকে এক জন করে এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।