ঢাকা ০৪:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেএসসি: যশোর বোর্ডে শীর্ষে সাতক্ষীরা, তলানিতে কুষ্টিয়া

Reporter Name

জাহিদ হাসান , যশোরঃ

যশোর শিক্ষাবোর্ডে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার ৯১ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৭৫৫জন। যশোর বোর্ডে জেলাওয়ারী ফলাফলে শীর্ষে সাতক্ষীরা জেলা আর তলানিতে রয়েছে কুষ্টিয়া জেলা। মঙ্গলবার প্রকাশিত ফলাফলে বোর্ডের অধীনে দশ জেলার পাসের হারে এই চিত্র উঠে এসেছে।

দুপুরে প্রেসক্লাব যশোর মিলনায়তনে ফলাফল ঘোষণা করেন যশোর শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র।

২০১৯ সালের প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, প্রথম স্থানে থাকা সাতক্ষীরা জেলায় ২৫ হাজার ৬৩৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ২২৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯৪ দশমিক ৫০। দ্বিতীয় স্থানে খুলনা জেলায় ৩১ হাজার ৯২২জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৯ হাজার ৯১৭জন। পাসের হার ৯৩ দশমিক ৭২ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে যশোর জেলায় ৩৬ হাজার ৫৮৫জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৩ হাজার ৫২৯জন। পাসের হার ৯১ দশমিক ৬৫। চতুর্থ স্থানে বাগেরহাট জেলায় ১৮ হাজার ৯০৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭ হাজার ২৭৩জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৬। পঞ্চম স্থানে মাগুরা জেলায় ১৫ হাজার ৩৬৪জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩হাজার ৯৩৫জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯০ দশমিক ৭০। ষষ্ঠ স্থানে মেহেরপুর জেলায় ১১ হাজার ৬৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ৪৯৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯০ দশমিক ১৭। সপ্তম স্থানে ঝিনাইদহ জেলায় ২৮ হাজার ৬৭৮জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৫ হাজার ৭৬১জন। পাসের হার ৮৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। অষ্টম স্থানে চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১৭ হাজার ২৭৫জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৫ হাজার ৩৯০জন। পাসের হার ৮৯ দশমিক শূণ্য ৯। নবম স্থানে নড়াইল জেলায় ১২ হাজার ২১৬জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ৮৪৬জন। পাসের হার ৮৮ দশমিক ৭৯। দশমস্থানে কুষ্টিয়া জেলায় ৩৫হাজার ৬০৪জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৫৯৯জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৮৮ দশমিক ৭৫।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, জেএসসিতে প্রশ্ন ব্যাংকের মাধ্যমে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে। নির্ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। একই সাথে পারিবারিক সচেতনতা বৃদ্ধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফলাফল ভাল হয়েছে।

Tag :

About Author Information
Update Time : ০৩:০২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯
৩২৩ Time View

জেএসসি: যশোর বোর্ডে শীর্ষে সাতক্ষীরা, তলানিতে কুষ্টিয়া

Update Time : ০৩:০২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯

জাহিদ হাসান , যশোরঃ

যশোর শিক্ষাবোর্ডে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার ৯১ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৭৫৫জন। যশোর বোর্ডে জেলাওয়ারী ফলাফলে শীর্ষে সাতক্ষীরা জেলা আর তলানিতে রয়েছে কুষ্টিয়া জেলা। মঙ্গলবার প্রকাশিত ফলাফলে বোর্ডের অধীনে দশ জেলার পাসের হারে এই চিত্র উঠে এসেছে।

দুপুরে প্রেসক্লাব যশোর মিলনায়তনে ফলাফল ঘোষণা করেন যশোর শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র।

২০১৯ সালের প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, প্রথম স্থানে থাকা সাতক্ষীরা জেলায় ২৫ হাজার ৬৩৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ২২৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯৪ দশমিক ৫০। দ্বিতীয় স্থানে খুলনা জেলায় ৩১ হাজার ৯২২জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৯ হাজার ৯১৭জন। পাসের হার ৯৩ দশমিক ৭২ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে যশোর জেলায় ৩৬ হাজার ৫৮৫জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৩ হাজার ৫২৯জন। পাসের হার ৯১ দশমিক ৬৫। চতুর্থ স্থানে বাগেরহাট জেলায় ১৮ হাজার ৯০৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭ হাজার ২৭৩জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৬। পঞ্চম স্থানে মাগুরা জেলায় ১৫ হাজার ৩৬৪জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩হাজার ৯৩৫জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯০ দশমিক ৭০। ষষ্ঠ স্থানে মেহেরপুর জেলায় ১১ হাজার ৬৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ৪৯৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯০ দশমিক ১৭। সপ্তম স্থানে ঝিনাইদহ জেলায় ২৮ হাজার ৬৭৮জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৫ হাজার ৭৬১জন। পাসের হার ৮৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। অষ্টম স্থানে চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১৭ হাজার ২৭৫জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৫ হাজার ৩৯০জন। পাসের হার ৮৯ দশমিক শূণ্য ৯। নবম স্থানে নড়াইল জেলায় ১২ হাজার ২১৬জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ৮৪৬জন। পাসের হার ৮৮ দশমিক ৭৯। দশমস্থানে কুষ্টিয়া জেলায় ৩৫হাজার ৬০৪জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৫৯৯জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৮৮ দশমিক ৭৫।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, জেএসসিতে প্রশ্ন ব্যাংকের মাধ্যমে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে। নির্ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। একই সাথে পারিবারিক সচেতনতা বৃদ্ধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফলাফল ভাল হয়েছে।