ঢাকা ০৪:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে পিইসিতে ৬০০ তে ৬০০ পেয়েছে মাহজাবিন-ঋদ্ধি

Reporter Name

ঝিনাইদহঃ

এবারের প্রাথমিক সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষায় ইতিহাস গড়েছে ঝিনাইদহের দুই ক্ষুদে শিক্ষার্থী। তারা হলেন- অতিথী মাহজাবিন ও সৈয়দা তাজরিন আশরাফী ঋদ্ধি। পিইসি পরীক্ষায় ৬০০ নম্বরের মধ্যে ৬০০ পেয়েছে তারা।

ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুর সোনালীপাড়ার মো. আশরাফুজ্জামান ও সাইফা সানজিমা লিপি দম্পতির মেয়ে সৈয়দা তাজরিন আশরাফী ঋদ্ধি ও আরাপপুর চানপাড়ার মো. ওয়াজেদ আলী ও শাপলা নাজনীন শিউলীর দম্পতির মেয়ে অতিথী মাহজাবিন।

দুজনই ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে থেকে পিইসি পরীক্ষায় অংশ নেয় তারা।

অতিথী ও ঋদ্ধি জানায়, পিইসিতে ভালো ফলের আশা ছিল তাদের। পরিবারের নজরদারি আর শিক্ষকদের দিক-নির্দেশনা মেনে চলার কারণে তাদের এ সাফল্য। বড় হয়ে অতিথী ম্যাজিস্ট্রেট আর ঋদ্ধি ডাক্তার হতে চায়।

ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকা লক্ষ্মী রানী পোদ্দার বলেন, অতিথি ও ঋদ্ধি স্কুলের সুনাম বৃদ্ধি করেছে। আমরা তাদের ভেতর আলাদা একটা প্রতিভা লক্ষ্য করি। সে অনুযায়ী তাদের দিক-নির্দেশনা দেই। অতিথি ও ঋদ্ধির সাফল্যের অন্যতম একটি দিক হলো তাদের সুন্দর হাতের লেখা।

অতিথী মাহজাবিনের বাবা মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, অতিথী স্কুল থেকে ফেরার পর রাতে পড়ার বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করতাম। বেশি গুরুত্ব দিতাম মূল বইয়ের প্রতি।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৩:৪১:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২০
৩৯৫ Time View

ঝিনাইদহে পিইসিতে ৬০০ তে ৬০০ পেয়েছে মাহজাবিন-ঋদ্ধি

আপডেট সময় : ০৩:৪১:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২০

ঝিনাইদহঃ

এবারের প্রাথমিক সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষায় ইতিহাস গড়েছে ঝিনাইদহের দুই ক্ষুদে শিক্ষার্থী। তারা হলেন- অতিথী মাহজাবিন ও সৈয়দা তাজরিন আশরাফী ঋদ্ধি। পিইসি পরীক্ষায় ৬০০ নম্বরের মধ্যে ৬০০ পেয়েছে তারা।

ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুর সোনালীপাড়ার মো. আশরাফুজ্জামান ও সাইফা সানজিমা লিপি দম্পতির মেয়ে সৈয়দা তাজরিন আশরাফী ঋদ্ধি ও আরাপপুর চানপাড়ার মো. ওয়াজেদ আলী ও শাপলা নাজনীন শিউলীর দম্পতির মেয়ে অতিথী মাহজাবিন।

দুজনই ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে থেকে পিইসি পরীক্ষায় অংশ নেয় তারা।

অতিথী ও ঋদ্ধি জানায়, পিইসিতে ভালো ফলের আশা ছিল তাদের। পরিবারের নজরদারি আর শিক্ষকদের দিক-নির্দেশনা মেনে চলার কারণে তাদের এ সাফল্য। বড় হয়ে অতিথী ম্যাজিস্ট্রেট আর ঋদ্ধি ডাক্তার হতে চায়।

ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকা লক্ষ্মী রানী পোদ্দার বলেন, অতিথি ও ঋদ্ধি স্কুলের সুনাম বৃদ্ধি করেছে। আমরা তাদের ভেতর আলাদা একটা প্রতিভা লক্ষ্য করি। সে অনুযায়ী তাদের দিক-নির্দেশনা দেই। অতিথি ও ঋদ্ধির সাফল্যের অন্যতম একটি দিক হলো তাদের সুন্দর হাতের লেখা।

অতিথী মাহজাবিনের বাবা মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, অতিথী স্কুল থেকে ফেরার পর রাতে পড়ার বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করতাম। বেশি গুরুত্ব দিতাম মূল বইয়ের প্রতি।