ঢাকা ০১:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুলিশ জনগনের বন্ধু আর অপরাধিদের শত্রু, যতদিন বেঁচে থাকবো মানুষের কল্যানে সেবা দিয়ে যাব

Reporter Name

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি,

১৮ আগস্ট, ২০১৮ (বিডি ক্রাইম নিউজ ২৪): পুলিশ জনগনের বন্ধু আর অপরাধিদের শত্রু সাধারণ মানুষের শান্তি ও আইনি সহায়তায় দেয়াই এখন তার প্রতি মুহুর্তের কাজ সৎ পুলিশ সুপার হিসাবে প্রশংসায় ভাসছেন ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান। বাংলাদেশের একজন ব্যতিক্রম পুলিশ অফিসার হল ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান। তার কাছে একবার যে গিয়েছে তাকে প্রশংসা না করে পারে না। বর্তমানে সবার মুখে মুখে সৎপুলিশ অফিসার হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন তিনি। সাধারন মানুষকে বুকে টেনে নেন এবং সবার ভালবাসায় তিনি প্রশংসিত। ঝিনাইদহ জেলার জঙ্গী ও ডাকাত চক্র গ্রেফতার, মাদক ও জুয়াড়ীদের, পারিবারিক বিরোধের শান্তিপূর্ন সমাধান, জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি, ওয়ার্ডে, ওয়ার্ডে সকল পেশা ও শ্রেণীর জনগণের সমন্বয়ে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গি, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ ও যৌতুক বিরোধী মতবিনিময় সভাসহ সাধারণ মানুষকে পুলিশি সেবা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। ছোট বড় যে কোন সমস্যায় পড়ে সাধারণ মানুষ ছুটে আসেন এ পুলিশ কর্মকর্তার দপ্তরে। নিজেদের যাবতীয় সমস্যার শান্তিপুর্ণ সমাধানও পাচ্ছেন জেলার সাধারণ মানুষ। যার কারণে সবার আস্থা বেড়ছে। এ পুলিশ কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে ও পুলিশি সেবায় উপকৃত কয়েকজন জানায়, ৪০-৫০ বছরের বিরোধ আদালতে বছরের পর বছর ঘুরেও কোন সমাধান না পেয়ে তার কাছে এসে সুবিচার ও উভয়ের মাঝে শান্তিপুর্ণ সমাধানের পথ খুঁজে পেয়েছেন। সেই সাথে প্রতি মুহুর্তে শান্তিপুর্ণ সমাধানের পথ খুঁজে বের করছেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিলু মিয়া, সিনিয়র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শৈলকুপা সার্কেল) তারেক আল মেহেদী, সদর সার্কেল পুলিশ সুপার কনক কুমার দাস ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদ শেখ। অপরদিকে ঝিনাইদহের সচেতন মহল প্রশংসা করে ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি জাহিদুর রহমান তারিককে বলেন, পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান’র মত পুলিশি সেবা ও দায়িত্ব নিষ্ঠাবান অফিসার প্রতিটা জেলায় থাকা জরুরি আর এতে করে দেশে অপরাধ কমে আসবে। অপরাধের আতঙ্ক এ পুলিশ কর্তার কঠিনহস্থে অপরাধ দমন ঝিনাইদহ জেলায় চুরি ডাকাতিসহ গুরুতর অপরাধ এখন নেই বললেই চলে। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, যতদিন বেঁচে থাকবো এ ভাবেই মানুষের কল্যানে সেবা দিয়ে যাব। পুলিশ জনগনের বন্ধু আর অপরাধিদের শত্রু। সাধারণ মানুষের মাঝে শান্তি ও আইনি সহায়তায় দেয়াই এখন তার প্রতি মুহুর্তের কাজ বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা। তিনি আরো বলেন, সাধারণ মানুষের পাশে সবসময়য় থাকবেন এবং সারাজীবন অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যাবেন। সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন যাতে সবসময় মানুষের সেবা করতে পারে। ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান তাঁর নিজস্ব কার্যালয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে শান্তি ও আইনি সহায়তায় দেয়াই এখন তার প্রতি মুহুর্তের কাজ বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত ৩০ লক্ষ শহীদের স্মরণে সারাদেশে ত্রিশ লক্ষ বৃক্ষ রোপণের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ঝিনাইদহ জেলা পুলিশের উদ্যোগে বিভিন্ন ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের ত্রিশ হাজার চারা রোপণ কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি এ প্রতিনিধিকে আরও বলেন, পুলিশ জনগণের বন্ধু, সব সময় জনগন পুলিশকে পাশে পাবে। আর তাই জনগণকে সাথে নিয়েই জেলার ৬টি থানার বিভিন্ন স্থানে এই বৃক্ষ রোপণ করা হবে। সেই সাথে এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষে প্রথম ধাপেপ্রায় ৬লক্ষাধীক বৃক্ষের চারা ঝিনাইদহ জেলার বিভিন্ন স্থানে রোপন করা হবে বলেও তিনি উপস্থিত গণমাধ্যকর্মীদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

About Author Information
আপডেট সময় : ১১:৩৪:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৮
১২৯৫ Time View

পুলিশ জনগনের বন্ধু আর অপরাধিদের শত্রু, যতদিন বেঁচে থাকবো মানুষের কল্যানে সেবা দিয়ে যাব

আপডেট সময় : ১১:৩৪:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৮

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি,

১৮ আগস্ট, ২০১৮ (বিডি ক্রাইম নিউজ ২৪): পুলিশ জনগনের বন্ধু আর অপরাধিদের শত্রু সাধারণ মানুষের শান্তি ও আইনি সহায়তায় দেয়াই এখন তার প্রতি মুহুর্তের কাজ সৎ পুলিশ সুপার হিসাবে প্রশংসায় ভাসছেন ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান। বাংলাদেশের একজন ব্যতিক্রম পুলিশ অফিসার হল ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান। তার কাছে একবার যে গিয়েছে তাকে প্রশংসা না করে পারে না। বর্তমানে সবার মুখে মুখে সৎপুলিশ অফিসার হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন তিনি। সাধারন মানুষকে বুকে টেনে নেন এবং সবার ভালবাসায় তিনি প্রশংসিত। ঝিনাইদহ জেলার জঙ্গী ও ডাকাত চক্র গ্রেফতার, মাদক ও জুয়াড়ীদের, পারিবারিক বিরোধের শান্তিপূর্ন সমাধান, জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি, ওয়ার্ডে, ওয়ার্ডে সকল পেশা ও শ্রেণীর জনগণের সমন্বয়ে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গি, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ ও যৌতুক বিরোধী মতবিনিময় সভাসহ সাধারণ মানুষকে পুলিশি সেবা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। ছোট বড় যে কোন সমস্যায় পড়ে সাধারণ মানুষ ছুটে আসেন এ পুলিশ কর্মকর্তার দপ্তরে। নিজেদের যাবতীয় সমস্যার শান্তিপুর্ণ সমাধানও পাচ্ছেন জেলার সাধারণ মানুষ। যার কারণে সবার আস্থা বেড়ছে। এ পুলিশ কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে ও পুলিশি সেবায় উপকৃত কয়েকজন জানায়, ৪০-৫০ বছরের বিরোধ আদালতে বছরের পর বছর ঘুরেও কোন সমাধান না পেয়ে তার কাছে এসে সুবিচার ও উভয়ের মাঝে শান্তিপুর্ণ সমাধানের পথ খুঁজে পেয়েছেন। সেই সাথে প্রতি মুহুর্তে শান্তিপুর্ণ সমাধানের পথ খুঁজে বের করছেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিলু মিয়া, সিনিয়র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শৈলকুপা সার্কেল) তারেক আল মেহেদী, সদর সার্কেল পুলিশ সুপার কনক কুমার দাস ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদ শেখ। অপরদিকে ঝিনাইদহের সচেতন মহল প্রশংসা করে ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি জাহিদুর রহমান তারিককে বলেন, পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান’র মত পুলিশি সেবা ও দায়িত্ব নিষ্ঠাবান অফিসার প্রতিটা জেলায় থাকা জরুরি আর এতে করে দেশে অপরাধ কমে আসবে। অপরাধের আতঙ্ক এ পুলিশ কর্তার কঠিনহস্থে অপরাধ দমন ঝিনাইদহ জেলায় চুরি ডাকাতিসহ গুরুতর অপরাধ এখন নেই বললেই চলে। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, যতদিন বেঁচে থাকবো এ ভাবেই মানুষের কল্যানে সেবা দিয়ে যাব। পুলিশ জনগনের বন্ধু আর অপরাধিদের শত্রু। সাধারণ মানুষের মাঝে শান্তি ও আইনি সহায়তায় দেয়াই এখন তার প্রতি মুহুর্তের কাজ বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা। তিনি আরো বলেন, সাধারণ মানুষের পাশে সবসময়য় থাকবেন এবং সারাজীবন অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যাবেন। সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন যাতে সবসময় মানুষের সেবা করতে পারে। ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান তাঁর নিজস্ব কার্যালয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে শান্তি ও আইনি সহায়তায় দেয়াই এখন তার প্রতি মুহুর্তের কাজ বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত ৩০ লক্ষ শহীদের স্মরণে সারাদেশে ত্রিশ লক্ষ বৃক্ষ রোপণের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ঝিনাইদহ জেলা পুলিশের উদ্যোগে বিভিন্ন ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের ত্রিশ হাজার চারা রোপণ কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি এ প্রতিনিধিকে আরও বলেন, পুলিশ জনগণের বন্ধু, সব সময় জনগন পুলিশকে পাশে পাবে। আর তাই জনগণকে সাথে নিয়েই জেলার ৬টি থানার বিভিন্ন স্থানে এই বৃক্ষ রোপণ করা হবে। সেই সাথে এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষে প্রথম ধাপেপ্রায় ৬লক্ষাধীক বৃক্ষের চারা ঝিনাইদহ জেলার বিভিন্ন স্থানে রোপন করা হবে বলেও তিনি উপস্থিত গণমাধ্যকর্মীদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।