ঢাকা ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় গরুর গুঁতোয় বাবা নিহত, ছেলে আহত

Reporter Name

দামুডহুদায় বিষ খাইয়ে স্বামীকে হত্যা চেষ্টা, স্ত্রী কারাগারে - ফাইল ছবি

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় গরুর গুঁতোয় আবদুল হামিদ নামে পানহাটের এক কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় তার ছেলে রক্তাক্ত জখম হয়েছেন।

মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার হাজরাহাটি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আবদুল হামিদ একই উপজেলার সরিষাডাঙ্গা গ্রামের মৃত তৈয়ব আলী মণ্ডলের ছেলে।

পুলিশ ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে আবদুল হামিদ (৫০) ও তার ছেলে মদিন হোসেন চুয়াডাঙ্গার পানহাট থেকে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। তারা হাজরাহাটি গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছলে একটি গরু তেড়ে আসতে দেখেন। এ সময় মোটরসাইকেল থামিয়ে দেন ছেলে মদিন হোসেন। তাতেও তাদের রক্ষা হয় না।

গরু ছুটে এসে শিংয়ের গুঁতোয় তাদের রক্তাক্ত করে ছাড়ে। বাবা ছেলে দুজনকেই আশঙ্কাজনক অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সন্ধ্যায় বাবা আবদুল হামিদকে গুরুতর অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে নেয়ার পথে রাত ১০টার দিকে তিনি মারা যান।

এ ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) লুৎফুল কবীর জানান, এ ব্যাপারে থানায় কোনো মামলা হয়নি।

About Author Information
আপডেট সময় : ১০:০৭:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ মার্চ ২০২০
৩৯১ Time View

চুয়াডাঙ্গায় গরুর গুঁতোয় বাবা নিহত, ছেলে আহত

আপডেট সময় : ১০:০৭:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ মার্চ ২০২০

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলায় গরুর গুঁতোয় আবদুল হামিদ নামে পানহাটের এক কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় তার ছেলে রক্তাক্ত জখম হয়েছেন।

মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার হাজরাহাটি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আবদুল হামিদ একই উপজেলার সরিষাডাঙ্গা গ্রামের মৃত তৈয়ব আলী মণ্ডলের ছেলে।

পুলিশ ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে আবদুল হামিদ (৫০) ও তার ছেলে মদিন হোসেন চুয়াডাঙ্গার পানহাট থেকে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। তারা হাজরাহাটি গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছলে একটি গরু তেড়ে আসতে দেখেন। এ সময় মোটরসাইকেল থামিয়ে দেন ছেলে মদিন হোসেন। তাতেও তাদের রক্ষা হয় না।

গরু ছুটে এসে শিংয়ের গুঁতোয় তাদের রক্তাক্ত করে ছাড়ে। বাবা ছেলে দুজনকেই আশঙ্কাজনক অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সন্ধ্যায় বাবা আবদুল হামিদকে গুরুতর অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে নেয়ার পথে রাত ১০টার দিকে তিনি মারা যান।

এ ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) লুৎফুল কবীর জানান, এ ব্যাপারে থানায় কোনো মামলা হয়নি।