ঢাকা ০১:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ক্রিকেটার ইমরুল কায়েসের বাবা আর নেই

Reporter Name

মেহেরপুরঃ

প্রায় এক মাস মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে মুত্যুর কাছে হেরে গেলেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার ইমরুল কায়েসের পিতা বানি আমিন বিশ্বাস (৫৮)। ইন্না লিল্লাহি অইন্নাইলাহি রাজিউন।

রোববার (১৯ এপ্রিল) রাত নয়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইমরুল কায়েসের মামাতো ভাই নাহিদ আজিম রাব্বি।

গেল ২৩ মার্চ দুপুরে মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের বাড়ি থেকে মেহেরপুর শহরের যাওয়ার পথে শ্যালো ইঞ্জিন চালিত অবৈধ যান নছিমনের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন বানি আমিন বিশ্বাস। তাকে প্রথমে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে এবং ওইদিনই হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় নিয়ে যান ইমরুল কায়েস।

দুর্ঘটনায় তার পা, হাত ও মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে।  তাঁর উন্নত চিকিৎসা চলছিল। তবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এ খবরে মেহেরপুরে শোকের ছায়া বিরাজ করছে।

নাহিদ আজিম রাব্বি আরো বলেন, আমার ফুপার মরদেহ নিয়ে ইমরুল ভাই ঢাকা থেকে রওনা দিচ্ছেন বাড়ির উদ্দেশ্যে। গ্রামেই তাঁর জানাযা শেষে দাফন করতে পারিবারিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। 

About Author Information
আপডেট সময় : ১০:৪২:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২০
৫৫৭ Time View

ক্রিকেটার ইমরুল কায়েসের বাবা আর নেই

আপডেট সময় : ১০:৪২:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২০

মেহেরপুরঃ

প্রায় এক মাস মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে মুত্যুর কাছে হেরে গেলেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার ইমরুল কায়েসের পিতা বানি আমিন বিশ্বাস (৫৮)। ইন্না লিল্লাহি অইন্নাইলাহি রাজিউন।

রোববার (১৯ এপ্রিল) রাত নয়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইমরুল কায়েসের মামাতো ভাই নাহিদ আজিম রাব্বি।

গেল ২৩ মার্চ দুপুরে মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের বাড়ি থেকে মেহেরপুর শহরের যাওয়ার পথে শ্যালো ইঞ্জিন চালিত অবৈধ যান নছিমনের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন বানি আমিন বিশ্বাস। তাকে প্রথমে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে এবং ওইদিনই হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় নিয়ে যান ইমরুল কায়েস।

দুর্ঘটনায় তার পা, হাত ও মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে।  তাঁর উন্নত চিকিৎসা চলছিল। তবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এ খবরে মেহেরপুরে শোকের ছায়া বিরাজ করছে।

নাহিদ আজিম রাব্বি আরো বলেন, আমার ফুপার মরদেহ নিয়ে ইমরুল ভাই ঢাকা থেকে রওনা দিচ্ছেন বাড়ির উদ্দেশ্যে। গ্রামেই তাঁর জানাযা শেষে দাফন করতে পারিবারিক সিদ্ধান্ত হয়েছে।