ঢাকা ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কালীগঞ্জে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মা-ছেলেকে কুপিয়ে জখম

Reporter Name

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারপাখিয়া গ্রামে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মা ও ছেলেকে কুপিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষরা। সোমবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন উপজেলার বারপাখিয়া গ্রামের জামিরুল ইসলামের ছেলে রাজা হোসেন (২১) ও তার মা কাকলী খাতুন (৩৮)।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে বারপাখিয়া গ্রামের জামিরুল ইসলাম ও শওকত আলী এই দুই পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সেই বিরোধের জের ধরে শওকত ও তার ছেলে শামিম, সবুজ ও শহিদসহ আরো ৬/৭ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জামিরুল ইসলামের ছেলে রাজাকে কুপিয়ে জখম করে। এসময় রাজার মা কাকলী ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে। এসময় তাদের চিৎকারে প্রতিবেশিরা এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা রাজা ও তার মা কাকলী খাতুনকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। বর্তমানে তারা সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাঃ মাহফুজুর রহমান মিয়া জানান, খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত। ওই ঘটনায় থানাতে এখনো কেউ কোন অভিযোগ দেয়নি বলে জানান তিনি।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৬:২৮:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ এপ্রিল ২০২০
১৪২৩ Time View

কালীগঞ্জে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মা-ছেলেকে কুপিয়ে জখম

আপডেট সময় : ০৬:২৮:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ এপ্রিল ২০২০

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারপাখিয়া গ্রামে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মা ও ছেলেকে কুপিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষরা। সোমবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন উপজেলার বারপাখিয়া গ্রামের জামিরুল ইসলামের ছেলে রাজা হোসেন (২১) ও তার মা কাকলী খাতুন (৩৮)।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে বারপাখিয়া গ্রামের জামিরুল ইসলাম ও শওকত আলী এই দুই পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সেই বিরোধের জের ধরে শওকত ও তার ছেলে শামিম, সবুজ ও শহিদসহ আরো ৬/৭ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জামিরুল ইসলামের ছেলে রাজাকে কুপিয়ে জখম করে। এসময় রাজার মা কাকলী ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে। এসময় তাদের চিৎকারে প্রতিবেশিরা এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা রাজা ও তার মা কাকলী খাতুনকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। বর্তমানে তারা সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাঃ মাহফুজুর রহমান মিয়া জানান, খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত। ওই ঘটনায় থানাতে এখনো কেউ কোন অভিযোগ দেয়নি বলে জানান তিনি।