ঢাকা ০২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পীর মিসবাহকে বিজয়ী করুন : হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ

Reporter Name

সবুজদেশ ডেক্সঃ জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গতকাল সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক বিশাল জনসভায় সদর আসনের বর্তমান এমপি পীর ফজলুর রহমান মিসবাহকে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করে বলেছেন, বিগত পাঁচ বছর সংসদ থেকে রাজপথে সে আপনাদের পাশে ছিল। সে শুধু সুখে-দুঃখে পাশেই থাকেনি, দাবি আদায়ে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদে সোচ্চার ছিল। সততার সঙ্গে আপনাদের ভালোবাসা অর্জন করেছে। আপনাদের পীর মিসবাহকে আপনাদের হাতে তুলে দিলাম। এই জেলায় মহাজোটে সদর আসন আমি ছাড় দেব না। তাকে বিজয়ী করার দায়িত্ব আপনাদের। সে আবারও বিজয়ী হলে আপনাদের পাশেই থাকবে। জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলন হলেও কার্যত এটি ছিল সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনে জাতীয় পার্টির প্রাক-নির্বাচনী শোডাউন। সকাল থেকে প্রচণ্ড গরম ও রোদ উপেক্ষা করে ঢোলবাদ্য বাজিয়ে হাজার হাজার নারী-পুরুষ মিছিলে মিছিলে চারদিক মুখরিত করে সমাবেশে যোগ দেয়। তুমুল করতালি আর স্লোগানের মধ্যে এরশাদ পীর মিসবাহকে প্রার্থী ঘোষণা করে বলেন, এটিই আমার প্রথম দলীয় মনোনয়ন ঘোষণা। এর আগে আমার এলাকাসহ কোথাও কোনো প্রার্থীর নাম আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করিনি।

এরশাদের আগমন উপলক্ষে গোটা সুনামগঞ্জ শহর তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুনে বর্ণাঢ্য সাজে সেজেছিল। জনসভাস্থল ছাপিয়ে জনতার ঢেউ ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে পৌরসভা, আবুল হোসেন মিলনায়তন, রিভারভিউ, উকিলপাড়া ছাপিয়ে ষোলঘর কাজির পয়েন্টে আছড়ে পড়ে।

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক পীর ফজলুর রহমান মিসবাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, শ্বেতকপোত উড়িয়ে উদ্বোধন করেন দলের চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এরশাদ বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে দেশে গুম, খুন, সন্ত্রাস এবং মাদক আগ্রাসন বেড়েই চলেছে। দেশের মানুষ এ অবস্থার পরিবর্তন চায়। এ পরিবর্তন এনে দিতে পারবে একমাত্র জাতীয় পার্টি। রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে আগামী নির্বাচনে লাঙ্গলে ভোট দিন। এরশাদ বলেন, আমার আসনে আমি এখনো নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করিনি, কিন্তু পীর ফজলুর রহমান মিসবাহকে সুনামগঞ্জ -৪ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করে গেলাম, তাকে লাঙ্গল প্রতীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করার দায়িত্ব আপনাদের। সমাবেশে জনজোয়ার দেখে উচ্ছ্বসিত এরশাদ বলেন, প্রচণ্ড রোদের মধ্যে সাধারণ মানুষের উপস্থিতি দেখে আমি অভিভূত। এত মানুষ আমাকে ভালোবাসে এটা ভাবলে মনে হয় আমার বয়স কমে গেছে। এরশাদ বলেন, আওয়ামী লীগের মন্ত্রীরা বলছেন, তারা ক্ষমতায় না গেলে নাকি দেশে এক লাখ মানুষ মারা যাবে। জাতীয় পার্টিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় নিয়ে আসুন, একজন মানুষও মারা যাবে না। কারণ জাতীয় পার্টি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, যুগ্ম মহাসচিব ইয়াহহিয়া চৌধুরী এমপি, জেলা জাপা নেতা সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ, মোহাম্মদ আলী খুশনূর আবদুর রশিদ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুর রহমান মাস্টার, সাইফুর রহমান সমছু, সাবেক প্যানেল মেয়র মনির উদ্দিন, হাজী হেলাল, ফারুক মেনর, জসিম উদ্দিন, সাজ্জাদুর রহমান সাজু প্রমুখ। এরশাদ আরও বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টি সিলেট বিভাগ থেকে ৮টি আসনে জয়লাভ করেছিল। এবার আরও বেশি আসনে জয়লাভ করতে হবে। জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় গেলে বিচার বিভাগ স্বাধীন হবে, দলীয়করণ হবে না, দেশে গুম খুন, সন্ত্রাস থাকবে না। দেশের মানুষ শান্তিতে থাকবে। জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় গেলে কারও বিরুদ্ধে অন্যায় অবিচার হবে না।  ক্ষমতায় গেলে দেশে প্রাদেশিক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের কথাও বলেন তিনি। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি বলেন, আমরা এখন একটা কঠিন সময় পার করছি। দেশে অন্যায় অবিচার চলবে, কিন্তু প্রতিবাদ করা যাবে না, প্রতিবাদ করলেই মামলার ভয় দেখানো হয়। কিন্তু জাতীয় পার্টি যখন ক্ষমতায় ছিল, কাউকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়নি। কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি বলেন, জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষ সুখে থাকে, শান্তিতে থাকে। তাই আগামীতে লাঙ্গলে ভোট দিন। সভাপতির বক্তব্যে পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেন, সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর কথা দিয়েছিলাম সততার সঙ্গে এই অঞ্চলের মানুষের উন্নয়ন করে যাব। আমি আপনাদের কাছে দেওয়া সেই ওয়াদা রক্ষা করেছি। প্রতিটি এলাকায় গিয়ে মানুষের সুখ-দুঃখের কথা শুনেছি। সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করেছি। আমি সাহেব-নেতা হইনি, একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে আপনাদের সেবা করেছি। আবার বিজয়ী হলে আমি আমার এই সেবা অব্যাহত রাখব। তিনি বলেন, কারও মনে আঘাত দিইনি। কারও সঙ্গে দম্ভ দেখাইনি। চেষ্টা করেছি সবার বিপদে-আপদে পাশে থাকতে। আমার বাড়ির দরজা সবার জন্য দিন-রাত খোলা রেখেছি। সংসদ অধিবেশন ছাড়া ঢাকায় থাকিনি। এলাকায় পড়ে থেকেছি। দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ভালোবাসায় কাছে টেনেছি। তাই মানুষও আমাকে ভালোবাসা দানে কার্পণ্য করেনি। তারপরও রাজনীতির ‘নাবালক ছেলে’ বলে এই আসন থেকে নাকি লাঙ্গল হঠাবে। লাঙ্গল মানুষের হৃদয়ে, সুনামগঞ্জের মাটির গভীরে জায়গা করে নিয়েছে। মিসবাহ বলেন, মানুষের ভালোবাসাই আমার শক্তি। এই শক্তিতে ইনশাআল্লাহ আবার বিজয়ী হয়ে আপনাদের সেবা করব।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৯:১২:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮
৯৯৬ Time View

পীর মিসবাহকে বিজয়ী করুন : হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ

আপডেট সময় : ০৯:১২:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮

সবুজদেশ ডেক্সঃ জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গতকাল সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক বিশাল জনসভায় সদর আসনের বর্তমান এমপি পীর ফজলুর রহমান মিসবাহকে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করে বলেছেন, বিগত পাঁচ বছর সংসদ থেকে রাজপথে সে আপনাদের পাশে ছিল। সে শুধু সুখে-দুঃখে পাশেই থাকেনি, দাবি আদায়ে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদে সোচ্চার ছিল। সততার সঙ্গে আপনাদের ভালোবাসা অর্জন করেছে। আপনাদের পীর মিসবাহকে আপনাদের হাতে তুলে দিলাম। এই জেলায় মহাজোটে সদর আসন আমি ছাড় দেব না। তাকে বিজয়ী করার দায়িত্ব আপনাদের। সে আবারও বিজয়ী হলে আপনাদের পাশেই থাকবে। জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলন হলেও কার্যত এটি ছিল সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনে জাতীয় পার্টির প্রাক-নির্বাচনী শোডাউন। সকাল থেকে প্রচণ্ড গরম ও রোদ উপেক্ষা করে ঢোলবাদ্য বাজিয়ে হাজার হাজার নারী-পুরুষ মিছিলে মিছিলে চারদিক মুখরিত করে সমাবেশে যোগ দেয়। তুমুল করতালি আর স্লোগানের মধ্যে এরশাদ পীর মিসবাহকে প্রার্থী ঘোষণা করে বলেন, এটিই আমার প্রথম দলীয় মনোনয়ন ঘোষণা। এর আগে আমার এলাকাসহ কোথাও কোনো প্রার্থীর নাম আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করিনি।

এরশাদের আগমন উপলক্ষে গোটা সুনামগঞ্জ শহর তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুনে বর্ণাঢ্য সাজে সেজেছিল। জনসভাস্থল ছাপিয়ে জনতার ঢেউ ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে পৌরসভা, আবুল হোসেন মিলনায়তন, রিভারভিউ, উকিলপাড়া ছাপিয়ে ষোলঘর কাজির পয়েন্টে আছড়ে পড়ে।

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক পীর ফজলুর রহমান মিসবাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, শ্বেতকপোত উড়িয়ে উদ্বোধন করেন দলের চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এরশাদ বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে দেশে গুম, খুন, সন্ত্রাস এবং মাদক আগ্রাসন বেড়েই চলেছে। দেশের মানুষ এ অবস্থার পরিবর্তন চায়। এ পরিবর্তন এনে দিতে পারবে একমাত্র জাতীয় পার্টি। রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে আগামী নির্বাচনে লাঙ্গলে ভোট দিন। এরশাদ বলেন, আমার আসনে আমি এখনো নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করিনি, কিন্তু পীর ফজলুর রহমান মিসবাহকে সুনামগঞ্জ -৪ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করে গেলাম, তাকে লাঙ্গল প্রতীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করার দায়িত্ব আপনাদের। সমাবেশে জনজোয়ার দেখে উচ্ছ্বসিত এরশাদ বলেন, প্রচণ্ড রোদের মধ্যে সাধারণ মানুষের উপস্থিতি দেখে আমি অভিভূত। এত মানুষ আমাকে ভালোবাসে এটা ভাবলে মনে হয় আমার বয়স কমে গেছে। এরশাদ বলেন, আওয়ামী লীগের মন্ত্রীরা বলছেন, তারা ক্ষমতায় না গেলে নাকি দেশে এক লাখ মানুষ মারা যাবে। জাতীয় পার্টিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় নিয়ে আসুন, একজন মানুষও মারা যাবে না। কারণ জাতীয় পার্টি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, যুগ্ম মহাসচিব ইয়াহহিয়া চৌধুরী এমপি, জেলা জাপা নেতা সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ, মোহাম্মদ আলী খুশনূর আবদুর রশিদ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুর রহমান মাস্টার, সাইফুর রহমান সমছু, সাবেক প্যানেল মেয়র মনির উদ্দিন, হাজী হেলাল, ফারুক মেনর, জসিম উদ্দিন, সাজ্জাদুর রহমান সাজু প্রমুখ। এরশাদ আরও বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টি সিলেট বিভাগ থেকে ৮টি আসনে জয়লাভ করেছিল। এবার আরও বেশি আসনে জয়লাভ করতে হবে। জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় গেলে বিচার বিভাগ স্বাধীন হবে, দলীয়করণ হবে না, দেশে গুম খুন, সন্ত্রাস থাকবে না। দেশের মানুষ শান্তিতে থাকবে। জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় গেলে কারও বিরুদ্ধে অন্যায় অবিচার হবে না।  ক্ষমতায় গেলে দেশে প্রাদেশিক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের কথাও বলেন তিনি। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি বলেন, আমরা এখন একটা কঠিন সময় পার করছি। দেশে অন্যায় অবিচার চলবে, কিন্তু প্রতিবাদ করা যাবে না, প্রতিবাদ করলেই মামলার ভয় দেখানো হয়। কিন্তু জাতীয় পার্টি যখন ক্ষমতায় ছিল, কাউকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়নি। কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি বলেন, জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষ সুখে থাকে, শান্তিতে থাকে। তাই আগামীতে লাঙ্গলে ভোট দিন। সভাপতির বক্তব্যে পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেন, সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর কথা দিয়েছিলাম সততার সঙ্গে এই অঞ্চলের মানুষের উন্নয়ন করে যাব। আমি আপনাদের কাছে দেওয়া সেই ওয়াদা রক্ষা করেছি। প্রতিটি এলাকায় গিয়ে মানুষের সুখ-দুঃখের কথা শুনেছি। সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করেছি। আমি সাহেব-নেতা হইনি, একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে আপনাদের সেবা করেছি। আবার বিজয়ী হলে আমি আমার এই সেবা অব্যাহত রাখব। তিনি বলেন, কারও মনে আঘাত দিইনি। কারও সঙ্গে দম্ভ দেখাইনি। চেষ্টা করেছি সবার বিপদে-আপদে পাশে থাকতে। আমার বাড়ির দরজা সবার জন্য দিন-রাত খোলা রেখেছি। সংসদ অধিবেশন ছাড়া ঢাকায় থাকিনি। এলাকায় পড়ে থেকেছি। দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ভালোবাসায় কাছে টেনেছি। তাই মানুষও আমাকে ভালোবাসা দানে কার্পণ্য করেনি। তারপরও রাজনীতির ‘নাবালক ছেলে’ বলে এই আসন থেকে নাকি লাঙ্গল হঠাবে। লাঙ্গল মানুষের হৃদয়ে, সুনামগঞ্জের মাটির গভীরে জায়গা করে নিয়েছে। মিসবাহ বলেন, মানুষের ভালোবাসাই আমার শক্তি। এই শক্তিতে ইনশাআল্লাহ আবার বিজয়ী হয়ে আপনাদের সেবা করব।