ঝিনাইদহের মহারাজপুর ইউনিয়নে এলজিইডির হাটচান্দুয়া নির্মাণে অনিয়ম বালুর পরিবর্তে মাটি
সবুজদেশ ডেক্সঃ ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নে পন্না তলা বাজারে হাটচান্দুয়া নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এই অনিয়মের সাথে সংশি¬ষ্ট প্রকৌশলী জড়িত আছে বলে এলাকাবাসীর ধারনা। এলাকাবাসী জানায় যে প্রায় মাস খানেক আগে একজন ঠিকাদার এই নির্মাণ কাজ শুরু করে। কাজের শুরুতে তাদের দাবী ছিল প্রকল্পের বরাদ্দ তালিকা টানিয়ে দেওয়া। কিন্তুু তা তারা না টানিয়ে কাজ শুরু করে।কাজের শুরুতে তাদের দাবী ছিল প্রকল্পের বরাদ্দ তালিকা টানিয়ে দেওয়া। কিন্তুু তা তারা না টানিয়ে কাজ শুরু করে। প্রকল্পের মধ্যে একটি চান্দুয়া ও একটি গন শৌচাগার নির্মাণ। জনসাধারণের ধারনা প্রায় ১০ লক্ষ টাকার প্রকল্প হবে। কাজের শুরুতেই নিন্মমানের নির্মাণ সামগ্রী জমা করলে স্থানীয় ব্যাক্তি গন প্রতিবাদ করলে লেবার সর্দার রবিউল তাদের পুলিশ প্রশাসনের ভঁয় দেখায়। চান্দুয়া ঘর নির্মাণে ঘরের মধ্যে দুই পাশের বাসায় জাইগায় চারিপাশে ইট দিয়ে গেঁথে তার মধ্যে ২ ফুট বালু নিয়ে ভর্তি করার কথা থাকলেও সেখানে পুরা মাটি দিয়ে ভর্তি করা হয়েছে।যা স্থানীয় লোক জন সংশি¬ষ্ট প্রকৌশলী কে জানালে প্রতিকার না করে উল্টা তাদের প্রশ্ন করে আপনারা এই কাজ সম্পর্কে কি জানেন? বেশী কিছু বললে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা হাট মালিকও স্থানীয় খামারাইল গ্রামের বাসিন্দা লিটন, মামুনুর, শুকুর আলী,সুজন,মুন্তাজ,দুলাল,লেন্টু,মিল্টন,তেজারত খাঁ,আওলাদ,সাংবাদিকদের নিকট অভিযোগ করে বলে যে নিন্ম মানের কাজ হচ্ছে আমারা জানতে সিডিউল সম্পর্কে জানতে চাইলে জানান হয় না। স্থায়ীয় বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বিটুল বলে কি ভাবে কাজ করার কথা তাদের আমাদের বলে না এবং জানায় না। তবে বসার জায়গাতে বালুর পরিবর্তে মাটি দিয়ে ভরাট করেছে। এলাকাবাসী দাবী করে যে এই চান্দুয়া ঘরটি সঠিক ভাবে কাজ করার দাবী করে। উলে¬খ্য যে এই প্রকৌশলীর নিকট কোন কাজের প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে সে ঠিকাদারের নিকট ফোন করে সাংবাদিক কে ম্যানেজ করান। এই স্থানে যাওয়ার পর প্রকৌশলীর সাথে কথা হলে আতিক নামে এক ব্যাক্তি এমপি ভাগ্নে পরিচয় দিয়ে সাংবাদিক কে ম্যানেজ করার চেষ্টা করে। বলে যে আমার কাজ কোন নিউজ করবেন না। কালীগঞ্জের একজন সাংবাদিক আপনার সাথে কথা বলবে। এই প্রসঙ্গে ঝিনাইদহ সদর অফিসের এলজিইডির প্রকৌশলী বাদশার সাথে মোবাইলে জানতে চাইলে প্রকল্পের কত টাকা বরাদ্দ তা বলতে পারে না তবে বলে যে মনে হয় ৭/৮ লক্ষ টাকার হতে পরে। তবে চান্দুয়ার বসার জাগা মাটি দিয়ে ভরাট করে হয়েছে বলে জানান। কারো নিকট থেকে ঘুষ নেওয়ার কথা অস্বীকার করে।নির্মাণ সামগ্রী সঠিক আছে। তবে মাটি সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করছি।