ঢাকা ০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘুষ নেওয়ার অপরাধে দুদক কর্মচারী বরখাস্ত

Reporter Name

সবুজদেশ ডেক্সঃ দুর্নীতি ও প্রতারণার দায়ে নিজেদের এক কর্মচারীকে বরখাস্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার তাঁকে বরখাস্তের আদেশ দেওয়া হয়েছে বলে সংস্থাটি জানিয়েছে।

বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তির নাম আসাদুজ্জামান। তিনি দুদকের নিরাপত্তা শাখায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
সূত্র জানায়, নিজেকে পরিদর্শক পরিচয় দিয়ে বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। আসাদুজ্জামান যে প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন, সেটির বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির মামলা রয়েছে।
ওই মামলার কথা বলে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসাদুজ্জামান তাদের কাছ থেকে তিন দফায় ১০ লাখের বেশি টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ। দুদকের গোয়েন্দা ইউনিটের পর্যবেক্ষণে তাঁর দুর্নীতির তথ্য বেরিয়ে আসে। রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁ ও রমনা পার্কে তিনি প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে ওই অর্থ নিয়েছেন বলে দুদকের তাৎক্ষণিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
আসাদুজ্জামানের দুর্নীতির বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুদকের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে গোয়েন্দা নজরদারি চলমান রয়েছে। অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে দুদক দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’

About Author Information
আপডেট সময় : ০৭:০৪:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ অক্টোবর ২০১৮
৭৬২ Time View

ঘুষ নেওয়ার অপরাধে দুদক কর্মচারী বরখাস্ত

আপডেট সময় : ০৭:০৪:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ অক্টোবর ২০১৮

সবুজদেশ ডেক্সঃ দুর্নীতি ও প্রতারণার দায়ে নিজেদের এক কর্মচারীকে বরখাস্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার তাঁকে বরখাস্তের আদেশ দেওয়া হয়েছে বলে সংস্থাটি জানিয়েছে।

বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তির নাম আসাদুজ্জামান। তিনি দুদকের নিরাপত্তা শাখায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
সূত্র জানায়, নিজেকে পরিদর্শক পরিচয় দিয়ে বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। আসাদুজ্জামান যে প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন, সেটির বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির মামলা রয়েছে।
ওই মামলার কথা বলে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসাদুজ্জামান তাদের কাছ থেকে তিন দফায় ১০ লাখের বেশি টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ। দুদকের গোয়েন্দা ইউনিটের পর্যবেক্ষণে তাঁর দুর্নীতির তথ্য বেরিয়ে আসে। রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁ ও রমনা পার্কে তিনি প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে ওই অর্থ নিয়েছেন বলে দুদকের তাৎক্ষণিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
আসাদুজ্জামানের দুর্নীতির বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুদকের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে গোয়েন্দা নজরদারি চলমান রয়েছে। অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে দুদক দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’