ঢাকা ০৬:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তাড়াইলে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি ও ছয়জনের যাবজ্জীবন

Reporter Name

সবুজদেশ ডেক্সঃ কিশোরগঞ্জের তাড়াইলের কৃষক রিয়াজ উদ্দিন হত্যা মামলায় আদালত একজনকে ফাঁসি ও ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।

ফাঁসির আসামি হলেন জিল্লু মিয়া এবং যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইছহাক মিয়া, তৌহিদ মিয়া, বাদল মিয়া, চাঁন মিয়া, হাদিস মিয়া ও আলী আকবর।

কিশোরগঞ্জের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ আব্দুর রহিম আজ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, তাড়াইল উপজেলার ধলা ইউনিয়নের ভেইয়ারকোণা গ্রামের কৃষক রিয়াজ উদ্দিনের সাথে জমি নিয়ে আসামিদের বিরোধ ছিল। এর জের ধরে ২০০৮ সালের ১৬ জুন ভোরে রিয়াজ উদ্দিনকে জবাই করে হত্যা করে।

এ ব্যাপারে নিহতের ছোট ভাই শরীফ উদ্দিন বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে তাড়াইল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি পরে সিআইডিতে স্থানান্তরিত হয়। ২০১২ সালের ১২ আগস্ট সিআইডির পরিদর্শক মোল্লা মো, শাহজাহান আদালতে অভিযোগপত্র দেন। মামলা চলাকালে আব্দুল ওয়াহাব নামে এক আসামির মৃত্যু হলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আটজনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
রায় প্রদানকালে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৫:১২:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর ২০১৮
৭৫৩ Time View

তাড়াইলে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি ও ছয়জনের যাবজ্জীবন

আপডেট সময় : ০৫:১২:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর ২০১৮

সবুজদেশ ডেক্সঃ কিশোরগঞ্জের তাড়াইলের কৃষক রিয়াজ উদ্দিন হত্যা মামলায় আদালত একজনকে ফাঁসি ও ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।

ফাঁসির আসামি হলেন জিল্লু মিয়া এবং যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইছহাক মিয়া, তৌহিদ মিয়া, বাদল মিয়া, চাঁন মিয়া, হাদিস মিয়া ও আলী আকবর।

কিশোরগঞ্জের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ আব্দুর রহিম আজ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, তাড়াইল উপজেলার ধলা ইউনিয়নের ভেইয়ারকোণা গ্রামের কৃষক রিয়াজ উদ্দিনের সাথে জমি নিয়ে আসামিদের বিরোধ ছিল। এর জের ধরে ২০০৮ সালের ১৬ জুন ভোরে রিয়াজ উদ্দিনকে জবাই করে হত্যা করে।

এ ব্যাপারে নিহতের ছোট ভাই শরীফ উদ্দিন বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে তাড়াইল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি পরে সিআইডিতে স্থানান্তরিত হয়। ২০১২ সালের ১২ আগস্ট সিআইডির পরিদর্শক মোল্লা মো, শাহজাহান আদালতে অভিযোগপত্র দেন। মামলা চলাকালে আব্দুল ওয়াহাব নামে এক আসামির মৃত্যু হলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আটজনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
রায় প্রদানকালে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।