ঢাকা ০৪:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাতক্ষীরায় ঝড়-বৃষ্টি, প্রাণ গেল দুজনের

  • Reporter Name
  • Update Time : ১০:৫৪:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১
  • ৫২৮ বার পড়া হয়েছে।

সাতক্ষীরাঃ

সাতক্ষীরায় পৃথক স্থানে বৈদ্যুতিক লাইনের তার ছিঁড়ে ও বজ্রপাতে দুজন নিহত হয়েছেন।

রোববার (২৩ মে) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের আহছাননগর ও ফিংড়ি ইউনিয়নের ফয়জুল্লাহপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন-ধুলিহর ইউনিয়নের আছানডাঙ্গা গ্রামের মল্লুক কবিরাজ (৭০) এবং ফিংড়ি ইউনিয়নের ফয়জুল্লাহপুর গ্রামের মেঘা বারুইয়ের ছেলে নিরাপদ বারুই (৫০)।

মৃতের স্বজনরা জানান, রোববার বিকেলে বাড়ি থেকে গরু নিয়ে মাঠে যাচ্ছিলেন মল্লুক কবিরাজ। এসময় হঠাৎ ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে রাস্তায় তার মাথার ওপর পল্লী বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

অপরদিকে নিরাপদ বারুই বিলের মধ্যে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যায় বলে জানিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন বলেন, দুই ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন। তবে পুলিশের কেউ এখনো ঘটনাস্থলে যায়নি।

Tag :
জনপ্রিয়

নবী শব্দের অর্থ সংবাদবাহক তাই রাসুলুল্লাহ (সা.) সাংবাদিক ছিলেন: আমির হামজা

সাতক্ষীরায় ঝড়-বৃষ্টি, প্রাণ গেল দুজনের

Update Time : ১০:৫৪:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১

সাতক্ষীরাঃ

সাতক্ষীরায় পৃথক স্থানে বৈদ্যুতিক লাইনের তার ছিঁড়ে ও বজ্রপাতে দুজন নিহত হয়েছেন।

রোববার (২৩ মে) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের আহছাননগর ও ফিংড়ি ইউনিয়নের ফয়জুল্লাহপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন-ধুলিহর ইউনিয়নের আছানডাঙ্গা গ্রামের মল্লুক কবিরাজ (৭০) এবং ফিংড়ি ইউনিয়নের ফয়জুল্লাহপুর গ্রামের মেঘা বারুইয়ের ছেলে নিরাপদ বারুই (৫০)।

মৃতের স্বজনরা জানান, রোববার বিকেলে বাড়ি থেকে গরু নিয়ে মাঠে যাচ্ছিলেন মল্লুক কবিরাজ। এসময় হঠাৎ ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে রাস্তায় তার মাথার ওপর পল্লী বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

অপরদিকে নিরাপদ বারুই বিলের মধ্যে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যায় বলে জানিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন বলেন, দুই ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন। তবে পুলিশের কেউ এখনো ঘটনাস্থলে যায়নি।