ঢাকা ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আরও বাড়তে পারে লকডাউন

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:৪৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ মে ২০২১
  • ২৩৬ বার পড়া হয়েছে।

ঢাকাঃ

দেশে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় চলমান লকডাউন আরও বাড়ানো হতে পারে।  বিধিনিষেধ আপাতত এক সপ্তাহ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।  সেটি অনুমোদন পেলে আজ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে। 
  
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।  সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী রোববার মধ্যরাতের পর শেষ হচ্ছে লকডাউন। 

গত সপ্তাহে লকডাউন কিছুটা শিথিল করা হয়।  এর ফলে এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে দূরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও এক সপ্তাহ ধরে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে আন্তজেলাসহ সব ধরনের গণপরিবহন (বাস, ট্রেন ও লঞ্চ) চলছে।

হোটেল ও খাবারের দোকানে আসনসংখ্যার অর্ধেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা দেওয়া যাচ্ছে।  

আগে লকডাউনে একই জেলার মধ্যে গণপরিবহন চলতে পারত।  এক জেলা থেকে আরেক জেলায় গণপরিবহন বন্ধ ছিল।

এছাড়া যাত্রীবাহী নৌযান ও ট্রেন আগের মতো বন্ধ ছিল।  তবে ঈদের আগে লকডাউনের মধ্যে দোকান ও শপিং মল খুলে দেওয়া হয়।  খোলা আছে ব্যাংকও।

দেশের প্রথম কোভিড সংক্রমণ ধরা পড়ে গত বছরের ৮ মার্চে।  চলতি বছরের মার্চের শেষ দিকে দেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়।  পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চলতি বছর প্রথমে ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়। 

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ দেওয়া হয়। পরে তা কয়েক দফা বাড়িয়ে আজ মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়।  আজ লকডাউন বাড়ানোর ঘোষণা আসতে পারে।  

Tag :

আরও বাড়তে পারে লকডাউন

Update Time : ১১:৪৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ মে ২০২১

ঢাকাঃ

দেশে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় চলমান লকডাউন আরও বাড়ানো হতে পারে।  বিধিনিষেধ আপাতত এক সপ্তাহ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।  সেটি অনুমোদন পেলে আজ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে। 
  
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।  সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী রোববার মধ্যরাতের পর শেষ হচ্ছে লকডাউন। 

গত সপ্তাহে লকডাউন কিছুটা শিথিল করা হয়।  এর ফলে এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে দূরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও এক সপ্তাহ ধরে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে আন্তজেলাসহ সব ধরনের গণপরিবহন (বাস, ট্রেন ও লঞ্চ) চলছে।

হোটেল ও খাবারের দোকানে আসনসংখ্যার অর্ধেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা দেওয়া যাচ্ছে।  

আগে লকডাউনে একই জেলার মধ্যে গণপরিবহন চলতে পারত।  এক জেলা থেকে আরেক জেলায় গণপরিবহন বন্ধ ছিল।

এছাড়া যাত্রীবাহী নৌযান ও ট্রেন আগের মতো বন্ধ ছিল।  তবে ঈদের আগে লকডাউনের মধ্যে দোকান ও শপিং মল খুলে দেওয়া হয়।  খোলা আছে ব্যাংকও।

দেশের প্রথম কোভিড সংক্রমণ ধরা পড়ে গত বছরের ৮ মার্চে।  চলতি বছরের মার্চের শেষ দিকে দেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়।  পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চলতি বছর প্রথমে ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়। 

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ দেওয়া হয়। পরে তা কয়েক দফা বাড়িয়ে আজ মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়।  আজ লকডাউন বাড়ানোর ঘোষণা আসতে পারে।