ঢাকা ০৩:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কালীগঞ্জে নামাজ আদায় করে ৭ শিশু পেল সাইকেল

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৫১:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুলাই ২০২১
  • ৪৩৩ বার পড়া হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে নামাজ পড়াতে উদ্বুদ্ধ করতে সাত শিশুকে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১০ শিশুকে জায়নামাজ ও একটি করে নামাজ শিক্ষা বই ও মগ দেওয়া হয়।

সোমবার দুপুরে যহর নামাজ বাদ কালীগঞ্জ উপজেলা জামে মসজিদ থেকে এই সাইকেল শিশুদের হাতে তুলে দেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার। সাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া জেরিন ও উপজেলা জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা রুহুল আমিনসহ মুসল্লিরা।

সম্প্রতি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা জামে মসজিদ কমিটি ঘোষণা করে কোন শিশু একাধারে ৪০ দিন পাঁচ ওয়াক্ত মসজিদে জামায়াতে নামাজ পড়ে তাহলে তাকে একটি সাইকেল দেওয়া হবে। সাথে তার অভিভাবককে এশা ও ফজরের নামাজ ছেলের সাথে জামায়াতে পড়তে হবে। এরপর নির্ধারিত দিন থেকে ১৭ জন শিশু প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়। যাদের প্রত্যেকের বয়স অনুর্ধ্ব ১০। শেষ পর্যন্ত সাত শিশু ও তার অভিভাবক শর্ত পূরন করতে পারায় এ সাইকেল উপহার দেওয়া হয়। এছাড়া প্রতিযোগীতায় অংশ নেওয়া বাকি ১০ শিশুকে বই, মগ ও জায়নামাজ দেওয়া হয়।

সাইকেল পেয়ে মাহদি মাসুম নামের এক শিশু জানায়, আমি সাইকেল পেয়ে খুবই খুশি। আমি আর কখনোই নামাজ ছাড়বো না। আহম্মেদ রেদুয়ান নামের অপর শিশু জানায়, আকজের সাইকেলটি আমার জীবনের সবথেকে বড় উপহার। আমি এমন খুশি আর কখনোই হয়নি।

Tag :

কালীগঞ্জে নামাজ আদায় করে ৭ শিশু পেল সাইকেল

Update Time : ০৭:৫১:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুলাই ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে নামাজ পড়াতে উদ্বুদ্ধ করতে সাত শিশুকে সাইকেল উপহার দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১০ শিশুকে জায়নামাজ ও একটি করে নামাজ শিক্ষা বই ও মগ দেওয়া হয়।

সোমবার দুপুরে যহর নামাজ বাদ কালীগঞ্জ উপজেলা জামে মসজিদ থেকে এই সাইকেল শিশুদের হাতে তুলে দেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার। সাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া জেরিন ও উপজেলা জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা রুহুল আমিনসহ মুসল্লিরা।

সম্প্রতি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা জামে মসজিদ কমিটি ঘোষণা করে কোন শিশু একাধারে ৪০ দিন পাঁচ ওয়াক্ত মসজিদে জামায়াতে নামাজ পড়ে তাহলে তাকে একটি সাইকেল দেওয়া হবে। সাথে তার অভিভাবককে এশা ও ফজরের নামাজ ছেলের সাথে জামায়াতে পড়তে হবে। এরপর নির্ধারিত দিন থেকে ১৭ জন শিশু প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়। যাদের প্রত্যেকের বয়স অনুর্ধ্ব ১০। শেষ পর্যন্ত সাত শিশু ও তার অভিভাবক শর্ত পূরন করতে পারায় এ সাইকেল উপহার দেওয়া হয়। এছাড়া প্রতিযোগীতায় অংশ নেওয়া বাকি ১০ শিশুকে বই, মগ ও জায়নামাজ দেওয়া হয়।

সাইকেল পেয়ে মাহদি মাসুম নামের এক শিশু জানায়, আমি সাইকেল পেয়ে খুবই খুশি। আমি আর কখনোই নামাজ ছাড়বো না। আহম্মেদ রেদুয়ান নামের অপর শিশু জানায়, আকজের সাইকেলটি আমার জীবনের সবথেকে বড় উপহার। আমি এমন খুশি আর কখনোই হয়নি।