ঢাকা ০১:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ১৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় মোবাইল গেম নিয়ে হত্যা : প্রধান আসামি গ্রেফতার

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৪৫:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অগাস্ট ২০২১
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গার দামুডহুদার দর্শনা ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের কৃষক শহিদুল ইসলাম (৪৫) হত্যা মামলার প্রধান আসামি সুজন মিয়াকে (১৮) মঙ্গলবার মহেশপুরের একটি গ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম দর্শনা থানায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানান।

দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: মাহবুবুর রহমান জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ঝিনাইদহের মহেশপুর গ্রামের পূর্বপাড়া থেকে আমজাদ আলীর ছেলে সুজন মিয়াকে গ্রেফতার করেছেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম জানান, শনিবার দুপুরে দামুড়হুদার দর্শনা ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে বিরোধ থেকে ছেলে মারধরের শিকার হয়। এ সময় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে বাবা শহিদুল ইসলাম প্রতিপক্ষ সুজন মিয়ার ছুরিকাঘাতে নিহত হন। পরদিন নিহতের মেয়ে আমেনা খাতুন দর্শনা থানায় সুজনকে প্রধান আসামি করে করে সাতজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Tag :

চুয়াডাঙ্গায় মোবাইল গেম নিয়ে হত্যা : প্রধান আসামি গ্রেফতার

Update Time : ০৭:৪৫:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অগাস্ট ২০২১

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গার দামুডহুদার দর্শনা ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের কৃষক শহিদুল ইসলাম (৪৫) হত্যা মামলার প্রধান আসামি সুজন মিয়াকে (১৮) মঙ্গলবার মহেশপুরের একটি গ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম দর্শনা থানায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানান।

দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: মাহবুবুর রহমান জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ঝিনাইদহের মহেশপুর গ্রামের পূর্বপাড়া থেকে আমজাদ আলীর ছেলে সুজন মিয়াকে গ্রেফতার করেছেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম জানান, শনিবার দুপুরে দামুড়হুদার দর্শনা ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে বিরোধ থেকে ছেলে মারধরের শিকার হয়। এ সময় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে বাবা শহিদুল ইসলাম প্রতিপক্ষ সুজন মিয়ার ছুরিকাঘাতে নিহত হন। পরদিন নিহতের মেয়ে আমেনা খাতুন দর্শনা থানায় সুজনকে প্রধান আসামি করে করে সাতজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।