ঢাকা ১০:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে মাদরাসাছাত্রের মৃত্যু

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ১৮৪ বার পড়া হয়েছে।

ফাইল ছবি-

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গায় নামাজ পড়ে বাড়িতে ফেরার পথে ট্রেনে কাটা পড়ে ইয়ামিন আলী (১৪) নামে এক মাদরাসাছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা হঠাৎপাড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা স্থানীয়দের সহায়তায় ইয়ামিন আলীকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়া হয়।

জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইয়ামিনকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত ইয়ামিন আলী দামুড়হুদা উপজেলার বড় দুধপাতিলা গ্রামের আশরাফুল আলীর ছেলে ও দর্শনা আনোয়ারপুর (হঠাৎপাড়া) হাফিজিয়া মাদরাসার ছাত্র।

নিহত ইয়ামিন আলীর চাচাতো ভাই হাবিবুর রহমান বলেন, ছয় ভাই বোনের মধ্যে ইয়ামিন সকলের আদরের। ও অনেক নরম ও ভালো ছিল। দুপুরে এলাকার এক ভাই আমাকে মোবাইলে জানায় ইয়ামিন ট্রেনে কাটা পড়েছে। আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যেয়ে ওকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি।

সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা: মাহাবুবুর রহমান বলেন, দুপুর আড়াইটার দিকে ইয়ামিনকে জরুরি বিভাগে নেয়া হয়। তার একটি পা কোমড় থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল। জরুরি বিভাগে আমরা তাকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। হাসপাতালে নেয়ার পথেই অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণে ইয়ামিনের মৃত্যু হয়েছে।

Tag :

প্রেমের ফাঁদে তরুণীর আপত্তিকর ছবি ধারণ করে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, কালীগঞ্জের যুবক আটক

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে মাদরাসাছাত্রের মৃত্যু

Update Time : ০৭:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২১

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গায় নামাজ পড়ে বাড়িতে ফেরার পথে ট্রেনে কাটা পড়ে ইয়ামিন আলী (১৪) নামে এক মাদরাসাছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা হঠাৎপাড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা স্থানীয়দের সহায়তায় ইয়ামিন আলীকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়া হয়।

জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইয়ামিনকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত ইয়ামিন আলী দামুড়হুদা উপজেলার বড় দুধপাতিলা গ্রামের আশরাফুল আলীর ছেলে ও দর্শনা আনোয়ারপুর (হঠাৎপাড়া) হাফিজিয়া মাদরাসার ছাত্র।

নিহত ইয়ামিন আলীর চাচাতো ভাই হাবিবুর রহমান বলেন, ছয় ভাই বোনের মধ্যে ইয়ামিন সকলের আদরের। ও অনেক নরম ও ভালো ছিল। দুপুরে এলাকার এক ভাই আমাকে মোবাইলে জানায় ইয়ামিন ট্রেনে কাটা পড়েছে। আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যেয়ে ওকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি।

সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা: মাহাবুবুর রহমান বলেন, দুপুর আড়াইটার দিকে ইয়ামিনকে জরুরি বিভাগে নেয়া হয়। তার একটি পা কোমড় থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল। জরুরি বিভাগে আমরা তাকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। হাসপাতালে নেয়ার পথেই অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণে ইয়ামিনের মৃত্যু হয়েছে।