ঢাকা ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যার চিঠি পড়ে কারাগারে শক্তি পেয়েছেন পরীমনি

Reporter Name

সবুজদেশ ডেস্ক:

মাদকের মামলায় প্রায় এক মাস কারাগারে ছিলেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনি। এই সময়ে একটি চিঠি তার শক্তি জুগিয়েছে বলে জানিয়েছে তিনি। 

৪ অগাস্ট গ্রেফতার হওয়ার পর তিন দফা রিমান্ডে নিয়ে পরীমনিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রায় এক মাস পর বুধবার সকালে সাড়ে ৯টায় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বনানীর বাসায় আসেন পরীমনি। 

রোববার বিকালে নিজের ফেসবুক পাতায় একটি চিঠি প্রকাশ করে পরীমনি লেখেন, একটা চিঠি, আমার সব শক্তির গল্প। এখানেই…।

চিঠিটি লিখেছেন তার নানা শামসুল হক গাজী।

পরীমনিকে উদ্দেশ করে চিঠিতে তার নানা লেখেন, নানু, আমি ভালো আছি। কোনো চিন্তা করব না। তোমার সঙ্গে শিগগিরই দেখা দিব।’

জানা গেছে, বাবা-মাকে হারানোর পর পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ার সিংহখালী গ্রামে নানাবাড়িতেই তার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে।

শামসুল হক এক সময় স্থানীয় একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। পরে পরীমনির সঙ্গে তিনিও ঢাকায় চলে আসেন। মাঝে মাঝে পিরোজপুরে গিয়ে থাকেন তিনি।

বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে নানার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার কথা বলেছেন পরীমনি। পরীমনিকে গ্রেফতারের পর আদালত প্রাঙ্গণে তাকে দেখতে গিয়ে তারা নানা বলেছিলেন, পরীমনি পরিস্থিতির শিকার।

About Author Information
আপডেট সময় : ১১:৩০:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
১৯০ Time View

যার চিঠি পড়ে কারাগারে শক্তি পেয়েছেন পরীমনি

আপডেট সময় : ১১:৩০:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

সবুজদেশ ডেস্ক:

মাদকের মামলায় প্রায় এক মাস কারাগারে ছিলেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনি। এই সময়ে একটি চিঠি তার শক্তি জুগিয়েছে বলে জানিয়েছে তিনি। 

৪ অগাস্ট গ্রেফতার হওয়ার পর তিন দফা রিমান্ডে নিয়ে পরীমনিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রায় এক মাস পর বুধবার সকালে সাড়ে ৯টায় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বনানীর বাসায় আসেন পরীমনি। 

রোববার বিকালে নিজের ফেসবুক পাতায় একটি চিঠি প্রকাশ করে পরীমনি লেখেন, একটা চিঠি, আমার সব শক্তির গল্প। এখানেই…।

চিঠিটি লিখেছেন তার নানা শামসুল হক গাজী।

পরীমনিকে উদ্দেশ করে চিঠিতে তার নানা লেখেন, নানু, আমি ভালো আছি। কোনো চিন্তা করব না। তোমার সঙ্গে শিগগিরই দেখা দিব।’

জানা গেছে, বাবা-মাকে হারানোর পর পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ার সিংহখালী গ্রামে নানাবাড়িতেই তার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে।

শামসুল হক এক সময় স্থানীয় একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। পরে পরীমনির সঙ্গে তিনিও ঢাকায় চলে আসেন। মাঝে মাঝে পিরোজপুরে গিয়ে থাকেন তিনি।

বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে নানার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার কথা বলেছেন পরীমনি। পরীমনিকে গ্রেফতারের পর আদালত প্রাঙ্গণে তাকে দেখতে গিয়ে তারা নানা বলেছিলেন, পরীমনি পরিস্থিতির শিকার।