ঢাকা ০২:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:০৯:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ২৬০ বার পড়া হয়েছে।

সবুজদেশ ডেস্ক:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ইমরুল কায়েস নামে ওই শিক্ষাথী ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত ৩টার দিকে যশোরে গ্রামের বাড়িতে ফ্যানের সঙ্গে রশি পেঁচিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন আরিয়ান নামে তার এক সহপাঠী জানান।

তার গ্রামের বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গঙ্গানন্দপুর গ্রামে। বাবা শহীদুল্লাহ ও মা একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তিন ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন ইমরুল।

ইমরুলের সহপাঠী আরিয়ান বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে ঘরের দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস দেয় ইমরুল। ঘটনার কিছুদিন আগে মায়ের কাছে মোটরসাইকেল চেয়েছিল সে। কিনেও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ঘটনার আগেই সে একটি ডিএসএলআর ক্যামেরা কিনে দিতে বলেছিল। কিন্তু মধ্যরাতে ক্যামেরা কিনতে যাওয়া যাবে না বলে মা তাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এরপর সে দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস দেয়।

এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ইমরুলের টাইমলাইনে কয়েকদিন ধরে হতাশা আর আত্মহত্যা নিয়ে পোস্ট করতে দেখা যাচ্ছিল। কয়েকদিন ধরে ‘ব্যর্থতা আত্মহত্যার মূল’, আর পরিচিত কয়েকজনের সঙ্গে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করছিল সে।

Tag :

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

Update Time : ১১:০৯:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

সবুজদেশ ডেস্ক:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ইমরুল কায়েস নামে ওই শিক্ষাথী ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত ৩টার দিকে যশোরে গ্রামের বাড়িতে ফ্যানের সঙ্গে রশি পেঁচিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন আরিয়ান নামে তার এক সহপাঠী জানান।

তার গ্রামের বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গঙ্গানন্দপুর গ্রামে। বাবা শহীদুল্লাহ ও মা একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তিন ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন ইমরুল।

ইমরুলের সহপাঠী আরিয়ান বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে ঘরের দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস দেয় ইমরুল। ঘটনার কিছুদিন আগে মায়ের কাছে মোটরসাইকেল চেয়েছিল সে। কিনেও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ঘটনার আগেই সে একটি ডিএসএলআর ক্যামেরা কিনে দিতে বলেছিল। কিন্তু মধ্যরাতে ক্যামেরা কিনতে যাওয়া যাবে না বলে মা তাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এরপর সে দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস দেয়।

এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ইমরুলের টাইমলাইনে কয়েকদিন ধরে হতাশা আর আত্মহত্যা নিয়ে পোস্ট করতে দেখা যাচ্ছিল। কয়েকদিন ধরে ‘ব্যর্থতা আত্মহত্যার মূল’, আর পরিচিত কয়েকজনের সঙ্গে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করছিল সে।