ঢাকা ০৫:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • ২২৫ বার পড়া হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গায় লিজা খাতুন (১৩) নামে এক স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে আলমডাঙ্গা উপজেলার জোড়গাছা এলাকার নিজ বসতঘর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ঘোলদাড়ি পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) নাজির উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদহ ইউনিয়নের জোড়গাছা গ্রামের উত্তরপাড়ার লিটন আলীর মেয়ে লিজা খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করেছি। মেয়েটি স্থানীয় ঘোলদাড়ি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

তিনি আরও বলেন, ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে মনোমালিন্য হয়েছিল লিজার। তার পরিবারের লোকদের সঙ্গে কথা প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে অভিমানেই সে আত্মহত্যা করেছে। তারপরও তদন্ত করা হচ্ছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহ জামাল বলেন, মাস দুয়েক আগে লিজা খাতুনের মাকে ডিভোর্স দেন তার বাবা। এরপর থেকেই দুই ভাই বোন দাদির কাছে থাকে। তবে প্রকৃত ঘটনা পুলিশের তদন্তের পর জানা যাবে।

Tag :

সীমান্তে গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফিরিয়ে দিল ভারত

চুয়াডাঙ্গায় স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

Update Time : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৩

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গায় লিজা খাতুন (১৩) নামে এক স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে আলমডাঙ্গা উপজেলার জোড়গাছা এলাকার নিজ বসতঘর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ঘোলদাড়ি পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) নাজির উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদহ ইউনিয়নের জোড়গাছা গ্রামের উত্তরপাড়ার লিটন আলীর মেয়ে লিজা খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করেছি। মেয়েটি স্থানীয় ঘোলদাড়ি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

তিনি আরও বলেন, ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে মনোমালিন্য হয়েছিল লিজার। তার পরিবারের লোকদের সঙ্গে কথা প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে অভিমানেই সে আত্মহত্যা করেছে। তারপরও তদন্ত করা হচ্ছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহ জামাল বলেন, মাস দুয়েক আগে লিজা খাতুনের মাকে ডিভোর্স দেন তার বাবা। এরপর থেকেই দুই ভাই বোন দাদির কাছে থাকে। তবে প্রকৃত ঘটনা পুলিশের তদন্তের পর জানা যাবে।