ঢাকা ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কৃষককে অপহরণের পর হত্যা

ঝিনাইদহে ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম মিঞা।

 

ঝিনাইদহের আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর কৃষক রবিউল ইসলাম হত্যার ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম মিঞাসহ ১৪ জনকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রবিবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো.জাকারিয়া এ আদেশ দেন।

বাদি পক্ষের আইনজীবী আব্দুল্লাহ রশিদ মিন্টু তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। খুরশিদ আলম সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

জানা যায়, ২০০৬ সালের ১ জানুয়ারি সদর উপজেলার বিষয়খালী গ্রামের কৃষক রবিউল ইসলামকে তার বাড়ি থেকে খুরশিদ আলম মিঞাসহ একদল দুর্বৃত্ত অপহরণ করে নিয়ে যায়। রবিউল বাড়ি ফিরে না আসায় তার স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খুঁজতে থাকে। তখন তার খোঁজ না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করতে থাকে। পরে ওই বছরের ৪ এপ্রিল পার্শ্ববর্তী মহারাজপুর গ্রামের হুমাদার বিলের ঝিলেঘাটা এলাকা থেকে তার গলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় নিহতের ভাই আনোয়ার হোসেন বাদি হয়ে সদর থানায় খুরশিদ আলমকে প্রধান আসামি করে ১৫ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।

উল্লেখ্য, আগামী ৩ নভেম্বর আলোচিত এই হত্যা মামলার রায় দেওয়ার কথা রয়েছে আদালতের।

About Author Information
আপডেট সময় : ১১:২৮:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪
৭৮ Time View

কৃষককে অপহরণের পর হত্যা

ঝিনাইদহে ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

আপডেট সময় : ১১:২৮:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

 

ঝিনাইদহের আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর কৃষক রবিউল ইসলাম হত্যার ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম মিঞাসহ ১৪ জনকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রবিবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো.জাকারিয়া এ আদেশ দেন।

বাদি পক্ষের আইনজীবী আব্দুল্লাহ রশিদ মিন্টু তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। খুরশিদ আলম সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

জানা যায়, ২০০৬ সালের ১ জানুয়ারি সদর উপজেলার বিষয়খালী গ্রামের কৃষক রবিউল ইসলামকে তার বাড়ি থেকে খুরশিদ আলম মিঞাসহ একদল দুর্বৃত্ত অপহরণ করে নিয়ে যায়। রবিউল বাড়ি ফিরে না আসায় তার স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খুঁজতে থাকে। তখন তার খোঁজ না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করতে থাকে। পরে ওই বছরের ৪ এপ্রিল পার্শ্ববর্তী মহারাজপুর গ্রামের হুমাদার বিলের ঝিলেঘাটা এলাকা থেকে তার গলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় নিহতের ভাই আনোয়ার হোসেন বাদি হয়ে সদর থানায় খুরশিদ আলমকে প্রধান আসামি করে ১৫ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।

উল্লেখ্য, আগামী ৩ নভেম্বর আলোচিত এই হত্যা মামলার রায় দেওয়ার কথা রয়েছে আদালতের।