ঢাকা ০৮:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ২৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেনাপোল দিয়ে ভারতে পালানোর সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

  • যশোর:
  • Update Time : ০৩:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
  • ১৩১ বার পড়া হয়েছে।

 

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভবন থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক আলফাজ উদ্দিন (৫৭) সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি সাতক্ষীরা সদর থানার একটি হত্যা মামলার আসামি।

বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ আহসান এবং চেকপোস্ট আইসিপি ক্যাম্পের কামান্ডার নায়েব সুবেদার ফরিদ উদ্দিন বলেন, আগে থেকে আমাদের কাছে খবর ছিল যে, কলারোয়া থানার হত্যা মামলার এক এজাহারভুক্ত আসামি পাসপোর্ট-ভিসার মাধ্যমে ভারতে পালিয়ে যাবেন। এ ধরনের তথ্যের ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়।

এরপর মামলার ওই আসামি ইমিগ্রেশনে তার পাসপোর্টে এক্সিট সিল মারার জন্য এলে জিজ্ঞাসাবাদকালে তার গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হয়। পরে তার নিজ এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি সাতক্ষীরা সদর থানার একটি হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তখন তাকে আটক করা হয় এবং বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়।

সবুজদেশ/এসইউ

 

ঝিনাইদহ-৪ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কেন্দ্রে ডাক, যা জানা গেল

বেনাপোল দিয়ে ভারতে পালানোর সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

Update Time : ০৩:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

 

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভবন থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক আলফাজ উদ্দিন (৫৭) সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি সাতক্ষীরা সদর থানার একটি হত্যা মামলার আসামি।

বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ আহসান এবং চেকপোস্ট আইসিপি ক্যাম্পের কামান্ডার নায়েব সুবেদার ফরিদ উদ্দিন বলেন, আগে থেকে আমাদের কাছে খবর ছিল যে, কলারোয়া থানার হত্যা মামলার এক এজাহারভুক্ত আসামি পাসপোর্ট-ভিসার মাধ্যমে ভারতে পালিয়ে যাবেন। এ ধরনের তথ্যের ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়।

এরপর মামলার ওই আসামি ইমিগ্রেশনে তার পাসপোর্টে এক্সিট সিল মারার জন্য এলে জিজ্ঞাসাবাদকালে তার গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হয়। পরে তার নিজ এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি সাতক্ষীরা সদর থানার একটি হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তখন তাকে আটক করা হয় এবং বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়।

সবুজদেশ/এসইউ