ঢাকা ০২:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কালীগঞ্জে মুজিব টাওয়ারের মুরাল ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ

 

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে শেখ মুজিব টাওয়ারের মুরাল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা রাত ৭ টার দিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা বারোবাজারের শমশেরনগরে গিয়ে ওই ভাঙচুর চালায়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার কাষ্ঠভাঙ্গা ইউনিয়নের সমশেরনগর গ্রামে কয়েক বছর আগে দেশের বৃহত্তম ১২৩ ফুট উচ্চতায় শেখ মুজিবের নামে একটি টাওয়ার তৈরি করা হয়। যার নাম দেয়া হয়েছিল স্টাটুচ অফ ফ্রিডম। ওই গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদ শমসের এটি তৈরি করেছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা মিছিল সহকারে ওই স্থানে গিয়ে শেখ মুজিবের মোরাল ও বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর করে। এরপর ওই ভাংচুরকৃত মুরাল গুলি বারবাজার শহরে এনে সড়কের উপরে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দেয় ।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা কমিটির অন্যতম সমন্বয় হোসাইন আহমেদ বলেন, খুনি শেখ হাসিনার পরিবারের কোন মুরাল স্থাপনা এ দেশে থাকবে না। বাংলার জমিনে কোন ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে না। এজন্য তারা শেখ মুজিবের ওই মুরাল গুলি ভেঙে পুড়িয়ে দিয়েছে। এ সময় তাদের সাথে শত শত ছাত্র জনতা অংশ নেয়।

সবুজদেশ/এসইউ

Tag :
জনপ্রিয়

কালীগঞ্জে মুজিব টাওয়ারের মুরাল ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ

Update Time : ০৯:৫২:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে শেখ মুজিব টাওয়ারের মুরাল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা রাত ৭ টার দিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা বারোবাজারের শমশেরনগরে গিয়ে ওই ভাঙচুর চালায়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার কাষ্ঠভাঙ্গা ইউনিয়নের সমশেরনগর গ্রামে কয়েক বছর আগে দেশের বৃহত্তম ১২৩ ফুট উচ্চতায় শেখ মুজিবের নামে একটি টাওয়ার তৈরি করা হয়। যার নাম দেয়া হয়েছিল স্টাটুচ অফ ফ্রিডম। ওই গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদ শমসের এটি তৈরি করেছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা মিছিল সহকারে ওই স্থানে গিয়ে শেখ মুজিবের মোরাল ও বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর করে। এরপর ওই ভাংচুরকৃত মুরাল গুলি বারবাজার শহরে এনে সড়কের উপরে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দেয় ।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা কমিটির অন্যতম সমন্বয় হোসাইন আহমেদ বলেন, খুনি শেখ হাসিনার পরিবারের কোন মুরাল স্থাপনা এ দেশে থাকবে না। বাংলার জমিনে কোন ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে না। এজন্য তারা শেখ মুজিবের ওই মুরাল গুলি ভেঙে পুড়িয়ে দিয়েছে। এ সময় তাদের সাথে শত শত ছাত্র জনতা অংশ নেয়।

সবুজদেশ/এসইউ