ঢাকা ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যশোরে দুই সন্ত্রাসী আটক, অস্ত্র উদ্ধার

 

যশোরে দুই চিহ্নিত সন্ত্রাসী ইমন কাজী ওরফে ভাগ্নে ইমন ও সোহাগ রানাকে আটক করেছে যৌথবাহিনী। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে গাছি দা, ছুরি, বার্মিজ চাকু ও দুটি মোটরসাইকেল।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সদর উপজেলার পুলেরহাট কৃষ্ণবাটি এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটক ভাগ্নে ইমন শহরের তেঁতুলতলা ইসমাইল কলোনির খালিদ হোসেনের ছেলে এবং সোহাগ রানা একই এলাকার মৃত মান্না শেখের ছেলে।

যশোর জেলা পুলিশের মিডিয়া সেল শনিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে খবর আসে পুলেরহাট কৃষ্ণবাটি এলাকার আলীর বাড়ির সামনে রাস্তার ওপর একাধিক মামলার আসামি আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন কাজী তার লোকজন নিয়ে অবস্থান করছেন। এ তথ্যে তাৎক্ষণিক জেলা গোয়েন্দা শাখার সদস্যরা ঘটনাস্থলে অভিযান চালান। এখান থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন কাজীকে আটক করা হয়। এ সময় তার সহযোগীরা পালিয়ে যান।

পরে ইমন কাজীর তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, তার সহযোগী মারুফ হোসেন সাগরের বাড়িতে অস্ত্র রয়েছে। এরপর ডিবি পুলিশ সেনাবাহিনীকে খবর দেয়।

সেনাবাহিনীর একটি টিম এসে সাগরের বাড়িতে অভিযান চালালে তিনি পালিয়ে যান। তবে, সাগরের বাড়ি থেকে ওইসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের আরেক সহযোগী সোহাগ রানাকে আটক করা হয়।

ডিবি জানিয়েছে, আটককৃতরা একাধিক মামলার আসামি। ইমন কাজীর বিরুদ্ধে হত্যাসহ ১০টি মামলা রয়েছে।

সবুজদেশ/এসইউ

Tag :
About Author Information

যশোরে দুই সন্ত্রাসী আটক, অস্ত্র উদ্ধার

Update Time : ০৩:১৯:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

যশোরে দুই চিহ্নিত সন্ত্রাসী ইমন কাজী ওরফে ভাগ্নে ইমন ও সোহাগ রানাকে আটক করেছে যৌথবাহিনী। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে গাছি দা, ছুরি, বার্মিজ চাকু ও দুটি মোটরসাইকেল।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সদর উপজেলার পুলেরহাট কৃষ্ণবাটি এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটক ভাগ্নে ইমন শহরের তেঁতুলতলা ইসমাইল কলোনির খালিদ হোসেনের ছেলে এবং সোহাগ রানা একই এলাকার মৃত মান্না শেখের ছেলে।

যশোর জেলা পুলিশের মিডিয়া সেল শনিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে খবর আসে পুলেরহাট কৃষ্ণবাটি এলাকার আলীর বাড়ির সামনে রাস্তার ওপর একাধিক মামলার আসামি আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন কাজী তার লোকজন নিয়ে অবস্থান করছেন। এ তথ্যে তাৎক্ষণিক জেলা গোয়েন্দা শাখার সদস্যরা ঘটনাস্থলে অভিযান চালান। এখান থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন কাজীকে আটক করা হয়। এ সময় তার সহযোগীরা পালিয়ে যান।

পরে ইমন কাজীর তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, তার সহযোগী মারুফ হোসেন সাগরের বাড়িতে অস্ত্র রয়েছে। এরপর ডিবি পুলিশ সেনাবাহিনীকে খবর দেয়।

সেনাবাহিনীর একটি টিম এসে সাগরের বাড়িতে অভিযান চালালে তিনি পালিয়ে যান। তবে, সাগরের বাড়ি থেকে ওইসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের আরেক সহযোগী সোহাগ রানাকে আটক করা হয়।

ডিবি জানিয়েছে, আটককৃতরা একাধিক মামলার আসামি। ইমন কাজীর বিরুদ্ধে হত্যাসহ ১০টি মামলা রয়েছে।

সবুজদেশ/এসইউ