ঢাকা ০৫:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যশোরে ৪১ মামলার আসামি দেলোয়ার গ্রেপ্তার

  • সবুজদেশ ডেস্ক:
  • Update Time : ০৯:৫২:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে।

 

যশোরের চিহ্নিত প্রতারক ও ৪১ মামলার আসামি দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। তিনি নিজের নাম পরিবর্তন করে তুহিন নাম নিয়ে গাজীপুরে আত্মগোপনে ছিলেন। যশোরের ডিবি পুলিশ বুধবার রাত ৩টা ৩০ মিনিটে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার ৪১ টি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে পঁচিশটি মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি।

দেলোয়ার যশোর সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলা গ্রামের জয়নাল আবেদীন দফাদারের ছেলে।

জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ মনজুরুল হক ভুইয়া জানান, দেলোয়ারের অবস্থান শনাক্তের পর তিনিসহ ডিবির এসআই শেখ আবু হাসান, এএসআই সৈয়দ শাহীন ফরহাদ এবং এএসআই নাজমুল ইসলাম দ্রুত গাজীপুরে রওনা দেন। এক পর্যায়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেখানে তিনি তুহিন নামে পরিচিত ছিলেন।

পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো জানান, দেলোয়ার একসময় একটি বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত থাকলেও ২০১৩ সালে আর্থিক প্রতারণার দায়ে চাকরিচ্যুত হয়। ব্যাংকে কর্মরত থাকার সময় তিনি বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই তার বিরুদ্ধে মামলা করে। প্রতারণার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ৪১টি মামলা রয়েছে। তার মধ্যে ২৫ টিতে সাজা হয়েছে।

সবুজদেশ/এসইউ

যশোরে ৪১ মামলার আসামি দেলোয়ার গ্রেপ্তার

Update Time : ০৯:৫২:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫

 

যশোরের চিহ্নিত প্রতারক ও ৪১ মামলার আসামি দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। তিনি নিজের নাম পরিবর্তন করে তুহিন নাম নিয়ে গাজীপুরে আত্মগোপনে ছিলেন। যশোরের ডিবি পুলিশ বুধবার রাত ৩টা ৩০ মিনিটে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার ৪১ টি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে পঁচিশটি মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি।

দেলোয়ার যশোর সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলা গ্রামের জয়নাল আবেদীন দফাদারের ছেলে।

জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ মনজুরুল হক ভুইয়া জানান, দেলোয়ারের অবস্থান শনাক্তের পর তিনিসহ ডিবির এসআই শেখ আবু হাসান, এএসআই সৈয়দ শাহীন ফরহাদ এবং এএসআই নাজমুল ইসলাম দ্রুত গাজীপুরে রওনা দেন। এক পর্যায়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেখানে তিনি তুহিন নামে পরিচিত ছিলেন।

পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো জানান, দেলোয়ার একসময় একটি বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত থাকলেও ২০১৩ সালে আর্থিক প্রতারণার দায়ে চাকরিচ্যুত হয়। ব্যাংকে কর্মরত থাকার সময় তিনি বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই তার বিরুদ্ধে মামলা করে। প্রতারণার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ৪১টি মামলা রয়েছে। তার মধ্যে ২৫ টিতে সাজা হয়েছে।

সবুজদেশ/এসইউ