ঢাকা ০৯:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেন প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণে ন্যায্য মুল্যের দাবি

 

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির ন্যায্য মুল্য নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন জমিদাতারা। শনিবার (২৩ আগস্ট) সকাল ১০টায় কালীগঞ্জ উপজেলা শহরের মটর শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।

সংবাদ সম্মেলনে কালীগঞ্জ ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মো. শহিদুল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, যে জমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রতি শতক ৫ লাখ টাকা, সেই জমির মূল্য দেওয়া হচ্ছে ১৮’শ টাকা। অনেক মৌজার জমি বাণিজ্যিক শ্রেণির হলেও তা ডোবা ও ডাঙ্গা শ্রেণীভুক্ত করা হয়েছে। জমি অধিগ্রহণে ৮ ধারা নোটিশ জারির আগে ৭ ধারা নোটিশ জারি করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু ৭ ধারা নোটিশের পরে স্থানীয় জমির মালিকদের সঙ্গে সরকারের সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। জমির মালিকদের সঙ্গে শুনানি না করেই জেলা প্রশাসন ৮ ধারা জারি করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে শহিদুল ইসলাম বলেন, কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার থেকে ফুলবাড়ি পর্যন্ত ১৯ টি মৌজার শত শত জমির মালিক প্রকৃত জমির মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাই, অধিগ্রহণকৃত জমির ৮ ধারা প্রত্যাহার, পুনরায় সার্ভে করে স্থাপনা ও জমির বর্তমান ন্যায্যমূল্য নির্ধারনের দাবি ভুক্তভোগীদের।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুল ইসলাম পাটোয়ারী, ফরিদ উদ্দিন মিয়া, জালাল উদ্দীন, আবু জাফর প্রমুখ।

সবুজদেশ/এসএএস

Tag :
জনপ্রিয়

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেন প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণে ন্যায্য মুল্যের দাবি

Update Time : ০১:৪৯:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

 

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির ন্যায্য মুল্য নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন জমিদাতারা। শনিবার (২৩ আগস্ট) সকাল ১০টায় কালীগঞ্জ উপজেলা শহরের মটর শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।

সংবাদ সম্মেলনে কালীগঞ্জ ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মো. শহিদুল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, যে জমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রতি শতক ৫ লাখ টাকা, সেই জমির মূল্য দেওয়া হচ্ছে ১৮’শ টাকা। অনেক মৌজার জমি বাণিজ্যিক শ্রেণির হলেও তা ডোবা ও ডাঙ্গা শ্রেণীভুক্ত করা হয়েছে। জমি অধিগ্রহণে ৮ ধারা নোটিশ জারির আগে ৭ ধারা নোটিশ জারি করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু ৭ ধারা নোটিশের পরে স্থানীয় জমির মালিকদের সঙ্গে সরকারের সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। জমির মালিকদের সঙ্গে শুনানি না করেই জেলা প্রশাসন ৮ ধারা জারি করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে শহিদুল ইসলাম বলেন, কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার থেকে ফুলবাড়ি পর্যন্ত ১৯ টি মৌজার শত শত জমির মালিক প্রকৃত জমির মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাই, অধিগ্রহণকৃত জমির ৮ ধারা প্রত্যাহার, পুনরায় সার্ভে করে স্থাপনা ও জমির বর্তমান ন্যায্যমূল্য নির্ধারনের দাবি ভুক্তভোগীদের।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুল ইসলাম পাটোয়ারী, ফরিদ উদ্দিন মিয়া, জালাল উদ্দীন, আবু জাফর প্রমুখ।

সবুজদেশ/এসএএস