ঢাকা ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিচারপতি হলে বাবরি মসজিদের জমিতে যা বানাতেন তসলিমা

Reporter Name

সবুজদেশ ডেস্কঃ

কয়েক দশকের আইনি লড়াইয়ের পর শনিবার উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ মামলার রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিমকোর্ট।

এতে প্রায় পাঁচশ বছর আগে নির্মিত মসজিদটির জমি মন্দির নির্মাণে হিন্দুদের দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর মসজিদটি ভেঙে মাটিতে মিশিয়ে দেয় দেশটির হিন্দুত্বাবাদীরা।

আর মসজিদ নির্মাণে মুসলনমাদের শহরের অন্যত্র পাঁচ একরের একখণ্ড জমি দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ভারত সরকারকে।

ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ এ রায় দিয়েছে।

বাবরি মসিজদ মামলার রায় নিয়ে ভারতে নির্বাসিত বিতর্কিত লেখিতা তসলিমা নাসরিন তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে মন্তব্য করেছেন।

তিনি লিখেছেন, ‘আমি বিচারপতি হইলে অযোধ্যার রায়টা অন্যভাবে দিতাম। ২.৭৭ একর জমি যেইখানে রাম মন্দির বানানির অনুমতি দেয়া হইছে সেইটা সরকারকে দিতাম আধুনিক একটা বিজ্ঞান স্কুল বানানির জন্য।

আর যে ৫ একর জমি দেয়া হবে মসজিদ বানানির জন্য, সেই ৫ একর জমিও আমি সরকারকে দিতাম একটা আধুনিক হাসপাতাল আর চিকিৎসা গবেষণাকেন্দ্র বানানির জন্য। আধুনিক বিজ্ঞান স্কুলে পুলাপানেরা ফ্রি পড়বে। আধুনিক হাসপাতালেও সবাই ফ্রি চিকিৎসা পাবে।’

About Author Information
আপডেট সময় : ১২:৪৫:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০১৯
৪৭৩ Time View

বিচারপতি হলে বাবরি মসজিদের জমিতে যা বানাতেন তসলিমা

আপডেট সময় : ১২:৪৫:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০১৯

সবুজদেশ ডেস্কঃ

কয়েক দশকের আইনি লড়াইয়ের পর শনিবার উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ মামলার রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিমকোর্ট।

এতে প্রায় পাঁচশ বছর আগে নির্মিত মসজিদটির জমি মন্দির নির্মাণে হিন্দুদের দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর মসজিদটি ভেঙে মাটিতে মিশিয়ে দেয় দেশটির হিন্দুত্বাবাদীরা।

আর মসজিদ নির্মাণে মুসলনমাদের শহরের অন্যত্র পাঁচ একরের একখণ্ড জমি দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ভারত সরকারকে।

ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ এ রায় দিয়েছে।

বাবরি মসিজদ মামলার রায় নিয়ে ভারতে নির্বাসিত বিতর্কিত লেখিতা তসলিমা নাসরিন তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে মন্তব্য করেছেন।

তিনি লিখেছেন, ‘আমি বিচারপতি হইলে অযোধ্যার রায়টা অন্যভাবে দিতাম। ২.৭৭ একর জমি যেইখানে রাম মন্দির বানানির অনুমতি দেয়া হইছে সেইটা সরকারকে দিতাম আধুনিক একটা বিজ্ঞান স্কুল বানানির জন্য।

আর যে ৫ একর জমি দেয়া হবে মসজিদ বানানির জন্য, সেই ৫ একর জমিও আমি সরকারকে দিতাম একটা আধুনিক হাসপাতাল আর চিকিৎসা গবেষণাকেন্দ্র বানানির জন্য। আধুনিক বিজ্ঞান স্কুলে পুলাপানেরা ফ্রি পড়বে। আধুনিক হাসপাতালেও সবাই ফ্রি চিকিৎসা পাবে।’