ঢাকা ০৭:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামীর ফাঁসি

Reporter Name

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে ঝিনাইদহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের (জেলা ও দায়রা জজ) বিচারক সিএমএ আলিম আল রাজী এ রায় দেন।

দন্ডিত দিদার লস্কার শৈলকুপা উপজেলার রাজনগর গ্রামের মৃত মকলেছুর রহমানের ছেলে। দন্ডপ্রাপ্ত আসামী পলাতক রয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর দিদার লস্কার যৌতুকের দাবিতে তার স্ত্রী শিলা খাতুনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এমন খবর পেয়ে শিলা খাতুনের পরিবারের লোকজন দিদারের বাড়িতে গিয়ে দেখতে পান তার মৃতদেহ পড়ে আছে। স্বামী দিদার লস্কার তার পুত্র সন্ত্রানকে নিয়ে পালিয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্যে মর্গে পাঠায়।

এ ঘটনায় মৃত্যুর পরদিন ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর নিহতের মা হাসিনা বেগম বাদী হয়ে ৩ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত ও শুনানী শেষে ১নং আসামী দিদার লস্কারকে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদলত তাকে ফাঁসির আদেশ প্রদান করেন। বাকী ২ আসামীকে আনীত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাদের এ মামলা হতে খালাস প্রদান করা হয়।

Tag :

About Author Information
Update Time : ০৫:৩৮:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২০
৩৮৮ Time View

ঝিনাইদহে স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামীর ফাঁসি

Update Time : ০৫:৩৮:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২০

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে ঝিনাইদহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের (জেলা ও দায়রা জজ) বিচারক সিএমএ আলিম আল রাজী এ রায় দেন।

দন্ডিত দিদার লস্কার শৈলকুপা উপজেলার রাজনগর গ্রামের মৃত মকলেছুর রহমানের ছেলে। দন্ডপ্রাপ্ত আসামী পলাতক রয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর দিদার লস্কার যৌতুকের দাবিতে তার স্ত্রী শিলা খাতুনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এমন খবর পেয়ে শিলা খাতুনের পরিবারের লোকজন দিদারের বাড়িতে গিয়ে দেখতে পান তার মৃতদেহ পড়ে আছে। স্বামী দিদার লস্কার তার পুত্র সন্ত্রানকে নিয়ে পালিয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্যে মর্গে পাঠায়।

এ ঘটনায় মৃত্যুর পরদিন ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর নিহতের মা হাসিনা বেগম বাদী হয়ে ৩ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত ও শুনানী শেষে ১নং আসামী দিদার লস্কারকে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদলত তাকে ফাঁসির আদেশ প্রদান করেন। বাকী ২ আসামীকে আনীত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাদের এ মামলা হতে খালাস প্রদান করা হয়।