ঢাকা ০৪:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজধানীতে ছয় কেজি সোনাসহ গ্রেপ্তার ৩

Reporter Name

সবুজদেশ ডেক্সঃ রাজধানীতে ৬০টি সোনার বারসহ তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। সংস্থাটি বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সক্রিয় সদস্য। শুক্রবার বিকেলে ফকিরাপুলের দুটি আবাসিক হোটেল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মিজানুর রহমান (৩০), মজিদুল ইসলাম (৫০) ও রিয়াজুল ইসলাম (৩৫)। তাঁদের বাড়ি যশোরের বেনাপোলে। জব্দ এসব সোনার ওজন ছয় কেজি।

র‍্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, তাঁরা ঢাকায় চোরাকারবারিদের থেকে এসব সোনা সংগ্রহ করতেন। পরে তা যশোর, বেনাপোলসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অপর কারবারিদের কাছে পৌঁছে দিতেন। এ জন্য তাঁদের চালানপ্রতি সাত হাজার টাকা করে দেওয়া হতো।

র‍্যাব-১–এর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংস্থাটি প্রথমে মিজানুরকে একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর দেওয়া স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অপর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা র‍্যাবকে জানিয়েছেন, সোনার এসব চালান সংগ্রহ করতে তাঁরা গত বুধবার ঢাকায় এসেছেন। তাঁরা পাঁচ-ছয় মাস ধরে চোরাচালানের এ কাজ করছেন। প্রতি মাসে তিন থেকে চারটি চালান সরবরাহ করতেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র‍্যাবকে জানানো হয়েছে, মিজানুর পেশায় মোবাইল রিচার্জ ব্যবসায়ী। অপর দুজন বেনাপোল পোর্ট এলাকায় মালামাল খালাসের কাজ করে থাকেন।

Tag :

About Author Information
Update Time : ০৯:২৮:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ অক্টোবর ২০১৮
৯৬৪ Time View

রাজধানীতে ছয় কেজি সোনাসহ গ্রেপ্তার ৩

Update Time : ০৯:২৮:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ অক্টোবর ২০১৮

সবুজদেশ ডেক্সঃ রাজধানীতে ৬০টি সোনার বারসহ তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। সংস্থাটি বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সক্রিয় সদস্য। শুক্রবার বিকেলে ফকিরাপুলের দুটি আবাসিক হোটেল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মিজানুর রহমান (৩০), মজিদুল ইসলাম (৫০) ও রিয়াজুল ইসলাম (৩৫)। তাঁদের বাড়ি যশোরের বেনাপোলে। জব্দ এসব সোনার ওজন ছয় কেজি।

র‍্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, তাঁরা ঢাকায় চোরাকারবারিদের থেকে এসব সোনা সংগ্রহ করতেন। পরে তা যশোর, বেনাপোলসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অপর কারবারিদের কাছে পৌঁছে দিতেন। এ জন্য তাঁদের চালানপ্রতি সাত হাজার টাকা করে দেওয়া হতো।

র‍্যাব-১–এর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংস্থাটি প্রথমে মিজানুরকে একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর দেওয়া স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অপর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা র‍্যাবকে জানিয়েছেন, সোনার এসব চালান সংগ্রহ করতে তাঁরা গত বুধবার ঢাকায় এসেছেন। তাঁরা পাঁচ-ছয় মাস ধরে চোরাচালানের এ কাজ করছেন। প্রতি মাসে তিন থেকে চারটি চালান সরবরাহ করতেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র‍্যাবকে জানানো হয়েছে, মিজানুর পেশায় মোবাইল রিচার্জ ব্যবসায়ী। অপর দুজন বেনাপোল পোর্ট এলাকায় মালামাল খালাসের কাজ করে থাকেন।