ফারুক নোমানীঃ

২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে কালীগঞ্জে ইসলাম প্রচার ও ধর্মীয় শিক্ষার বস্তার নিয়ে একটি অনুসন্ধানি কাজ শুরু করেছিলাম। তবে বিশেষ কারণে তা আর সামনে এগিয়ে নেয়া সম্ভব হয়নি। সে সময় ঐতিহাসিক স্থান, ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা ও সচেতন প্রবীণদের দারস্থ হয়েছি বারবার। সে সুবাদে জনাব ইসহাক আলী সাহেবের সাথেও একাধিকবার লম্বা সময় নিয়ে বসেছি। কখনো তাঁর ছেলের কাপড়ের দোকানে। কখনো তাঁর নিজের আতর টুপির দোকানে। আবার কখনো কেন্দ্রীয় মসজিদের বারান্দায়। অনেক কথা হতো। অনেক গল্প হতো। কথায় কথায় উঠে আসতো তাঁর শৈশব, কৈশোর ও যৌবনের নানা স্মৃতি, নানা কথা। বিশেষভাবে তুলে ধরতেন সে সময়ে ইসলামী অনুশাসন ও মুসলিমদের জীবনাচারের দুরাবস্থার ভয়াবহ চিত্র। সে সময় তাঁকে নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলাম ফেসবুকে।

‘আজন্ম চিরতরুণ জনাব ইসহাক আলী মুয়াজ্জিন।
বয়স আশির কোঠা পেরুলেও এখনো তিনি সেই পঁচিশের তরুণের মতই আছেন। বার্ধক্যে শরীর নুয়ে পড়লেও বুকের স্বপ্নগুলো এখনো চিরসবুজ ও সজীব হয়ে আছে। সত্তুরের পর থেকে নিয়ে এখনো পর্যন্ত অসত্য-অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার বলিষ্ঠ পুরুষ এই সাহসী মুয়াজ্জিন। আশির দশকে কালীগঞ্জে অশ্লীল যাত্রাপালা বন্ধের জন্যে সংগ্রাম করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন বহুবার। নির্যাতিত হয়েছেন তবুও হাল ছাড়েননি। মসজিদের ছাদে এখনো টানিয়ে রেখেছেন কালিমা খচিত পতাকা। কাগজের ব্যাগে সযতেœ তুলে রেখেছেন কিছু কালিমার পতাকা। স্বপ্ন দেখেন- কবে কখন অসত্যের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ডাক আসবে, এগুলো সে সময়ের জন্য। প্রথম দিকে মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি আটার ব্যবসা করতেন। বাজারের পুরনো ভবনে তার দোকান ছিল। দোকানে মালামালের পাশাপাশি থাকত কালিমার পতাকা ও একটি ঘণ্টা। শহরে যখন কোন অশ্লীল যাত্রা শুরু হত, গাজা ও জুয়ার আসর বসত, ইসলাম বিরোধী কর্মকাÐ ঘটত-তিনি এই পাগলা ঘণ্টা বাজাতেন। আশেপাশের নানা পেশার তাঁর ভক্তরা তখন ছুটে আসত। তাদেরকে নিয়ে তিনি এসবের প্রতিবাদ করতেন। ছিয়াত্তরের দিকে তার এ কাজগুলো বেশ অবাক করত অনেককে। সাধ্যমত অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো তাঁর শৈশবের অভ্যাস। এই বার্ধক্যে এসেও তা বিন্দু পরিমাণও কমেনি। তিনি নামাযী ভিক্ষুকদের হাতের বাঁশের লাঠি নিয়ে তাদেরকে দেন কাঠের তৈরি দামি লাঠি। আর এটা করেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। নিজ থেকে। নিজের খরচে। দু’চোখে কত স্বপ্ন তাঁর জমে আছে স্বজাতিকে নিয়ে। কষ্ট-বেদনার ফর্দটিও তাঁর কম লম্বা হয়নি। তবুও তিনি স্বপ্ন দেখেন। বুকের গভীরে এখনো আশা লালন করে যাচ্ছেন-একদিন এই সমাজ হবে পাপমুক্ত। জুলুম নির্যাতন, অপরাধ, পাপাচারের ঘটবে সমাপ্তি। সেই আশায় তিনি এখনো বুক বেঁধে আছেন। এই স্বাপ্নিক চিরতরুণ প্রায় পাঁচ দশক ধরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে কর্মরত আছেন।’

পাঠক, আলোচনা করছিলাম, সদ্য প্রয়াত মরহুম আলহাজ ইসহাক আলী মুয়াজ্জিনের। পেশায় তিনি ছিলেন মসজিদের মুয়াজ্জিন। কালীগঞ্জের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের তিনি প্রধান মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আমৃত্যু। তাই বাজার মসজিদের মুয়াজ্জিন হিসেবে একনামে সবাই তাঁকে চিনে। তিনি ১৯৩২ সালে কালীগঞ্জ থানাধীন রঘুনাথপুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। বাবা পরশুন্য মÐল ও মা বেনারী বেগমের এর এক ছেলে এক মেয়ের ভেতর তিনি ছিলেন বড়। সাধারণ শিক্ষায় অষ্টম শ্রেণী ও কওমি মাদরাসায় মিজান জামাত পর্যন্ত লেখাপড়া করেন তিনি। তবে অল্প বয়সেই সংসারের বোঝা কাঁধে আসার কারণে লেখাপড়া বেশি দূর এগিয়ে নেয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠেনি। পরিবারের জীবিকার জন্য প্রথমে চাষাবাদ ও পরে তিনি ব্যবসা শুরু করেন। কালীগঞ্জের পুরনো বাজারের চাঁদনিতে তিনি আটার ব্যবসা করতেন। আর ছোট থেকেই ধর্মীয় শিক্ষা পাওয়ায় ধর্মের অনুশাসন যথাযথভাবেই মেনে চলতেন। অপরদিকে কালীগঞ্জের হেলাই গ্রামের সংগ্রামী সাধক পুরুষ জনৈক ভাদু মোল্লার হাতে আনুমানিক ১৮৭০ সালে নির্মিত হয় একটি ছোট্ট মসজিদ। ব্যবসায়ীদের নামাযের সুবিধার্থে কালীবাড়ীর সামনে বানানো এই মসজিদটি। আস্তে আস্তে কিছু ত্যাগী মানুষের কল্যাণে মসজিদটি আজকের এই অবস্থায় পৌঁছেছে। মরহুম ইসহাক আলী যেহেতু এই মসজিদের পাশেই ব্যবসা করতেন তাই ১৯৬৫ সাল থেকে আজানের সময় হলে অধিকাংশ ওয়াক্তে তিনিই আজান দিতেন। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১৯৭২ সালে এবং পেশ ইমামের অনুপস্থিতিতে তিনিই ইমামতি করে নামাজ পড়াতেন।

দানবীর মোহাম্মদ ইসহাক আলী:
অঢেল বিত্তবৈভব থাকলেই কেউ ধনী হতে পারে না। অন্তরের ধনীই হলো প্রকৃত ধনী। ধন সামান্য হলেও যার মন বড়, সামান্য সম্পদের ভেতর থেকেও যিনি মানুষকে দেন স্বাচ্ছন্দে, তিনিই প্রকৃত দানবীর। মরহুম মুয়াজ্জিন ইসহাক আলী ছিলেন এমন প্রকৃত দানবীরদেরই একজন। মসজিদে মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করে পেতেন খুবই সামান্য ক’টা টাকা। শেষ দিকে এসে মসজিদের সাথে করলেন ছোট্ট একটি আতরের দোকান। মালও ছিলো না তেমন একটা । তবুও সেখানে বসতেন। মানুষের সাথে কথা বলতেন। অভাবী নামাযী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ করতেন আতর। কেউ তাঁর দোকানে বসলে সাধারণত আতর না মাখিয়ে পাঠাতেন না। এছাড়াও তিনি যখনই কোন ধর্মীয় কাজে অর্থনৈতিক প্রয়োজনের কথা শুনতেন, নিজের যা থাকতো তা দান করতেন। কখনো চিন্তা করতেন না। মাদরাসা, মসজিদ, মাহাফিলের বিষয়ে তাঁকে অবহিত করে তাঁর কাছ থেকে খালি হাতে কেউ ফিরেছে বলে কোন নজির নেই। তাঁর আতরের দোকানে একদিন অনেকগুলো নানা বাঁশের লাঠি দেখে জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম, তিনি নামাযী ভিক্ষুকদের বাঁশের লাঠি নিয়ে নিজের দোকানে বিক্রি করার জন্য রাখা উন্নতমানের কাঠের লাঠি তাঁদেরকে দেন। তবে তাঁর এই উদার দানশীলতার সাথে সাথে তিনি সবসময়ই গোপনীয়তা বজায় রেখে দান করতে পছন্দ করতেন এবং দান করে তা গোপন রাখতেন।

তুলনাহীন নবীপ্রেম:
তিনি ছিলেন নবীজী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একজন অনুগত প্রেমিক। তাঁর সুন্নাতের অনুসরণ যেমন করেছেন পুরোটা জীবনব্যাপী। একইভাবে তাঁর প্রতি প্রেম ও ভালোবাসায় তিনি ছিলেন পূর্ণ এক প্রেমিক পুরুষ। প্রিয়তম নবীজী সা. এর নাম শুনলেই তাঁর ভেতর সৃষ্টি হতো অন্য রকম এক অনুভূতি। অনেক সময় নবীজীর কোন কথা বা আলোচনা শুনে চোখ দিয়ে অবাধে গড়িয়ে পড়তো তাঁর নবীপ্রেমের তপ্ত অশ্রু। তাঁর নাম উচ্চারণ করতে গিয়েও তিনি অনেক সময় কেঁদে ফেলতেন। এমনকি জুমআর দ্বিতীয় আজানের ভেতর ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসুলুল্লাহ’ বলতে গিয়ে রীতিমত কান্নায় তাঁর কণ্ঠ রুদ্ধ হয়ে যেতো। অনেকে না বুঝে মসজিদ কমিটিকে অভিযুক্ত করে বলতো, বয়সের ভারে তার কথা বলার ক্ষমতা নেই, কেন আপনারা একটি ভালো মুয়াজ্জিন রাখেন না। কিন্তু তারা জানে না, কেন তিনি এবাক্যে এসে কেঁদে ফেলেন। তাঁর নবীপ্রেম সমালোচকরা কিভাবে অনুভব করতে পারবে…।

তাঁর গচ্ছিত কোন অর্থ ছিলো না। এমন কোন সম্পদও ছিলো না যা দিয়ে তিনি আল্লাহর ঘর যিয়ারত করতে পারেন। নবীজীর প্রেমিক পুরুষ এই মুয়াজ্জিনের হৃদয়ে কত স্বপ্ন ছিলো, প্রিয়তমের রওযার পাশে দাঁড়িয়ে বলবেন-‘আস সালামু আলাইকা ইয়া রাসুলাল্লাহ। আস সালামু আলাইকা ইয়া হাবীবাল্লাহ…।’ তাঁর সম্পদ ছিলো না তবে বুকে ছিলো সাগরসম প্রেম আর দু’চোখে ছিলো জ্বলজ্বলে স্বপ্ন। বাহ্যিক উপকরণ ছিলো না তবুও দয়াময় আল্লাহর অপার করুণায় তিনি ২০০১ সালে বায়তুল্লাহ যিয়ারত করেন ও প্রিয়তম নবীজীর রওয়ায় সালাম প্রদান করেন।

অল্পে তুষ্ট জীবন:
একটানা ৫৫ বছর মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করে মৃত্যুর সময় তাঁর সম¥ানী ছিলো মাত্র তিন হাজার টাকা। মসজিদের এই নামমাত্র সম্মানি আর ক্ষুদ্র ব্যবসার সামান্য অর্ধ দিয়ে তিনি মানুষ করেছেন চার পুত্র ও তিন কন্যাকে। কষ্ট করে টেনেছেন সংসারের ঘানি, তবে কাউকে কখনো জানাননি নিজের অভাবের কথা। যখন যা জুটেছে তাতেই ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে সন্তুষ্ট থেকেছেন। কখনোই কাউকে নিজের অভাব ও প্রয়োজনের কথা বুঝতে দেননি। ঋণকে তিনি প্রচণ্ডভাবে ভয় করতেন। তাই একান্তই কোন বিশেষ প্রয়োজনে কারো কাছে ঋণী হয়ে গেলে তা পরিশোধ না করা পর্যন্ত তিনি স্বস্তি পেতেন না। এভাবেই তিনি অল্পে তুষ্ট থেকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করেছেন চিরদিন।

সত্যের অপ্রতিরোধ্য কণ্ঠস্বর:
মরহুম ইসহাক আলী একজন প্রবীণ মুয়াজ্জিন ছিলেন। অর্থাৎ পাঁচ বার তিনি নামাযের জন্য মানুষকে মসজিদে আহবান করতেন। তবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের জন্যেই শুধু মানুষকে আহবান করতেন না, অন্য সময়েও মানুষকে ডাকতেন সত্য সুন্দর ও ন্যায়ের পথে। অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ছিলেন প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর। তাঁকে হুমকি দিয়ে, নির্যাতন করেও দাবিয়ে রাখা যায়নি। তিনি ছিলেন অপ্রতিরোধ্য চিরসংগ্রামী স্বাধীন পুরুষ। আশির দশকে কালীগঞ্জের সংগ্রামী মানুষের তিনি ছিলেন অনন্য প্রেরণা। ইসলাম বিরোধী যখনই কোন কর্মকাণ্ড হতো সাথে সাথে তিনি প্রতিবাদ করতেন। প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দিতেন। কালীগঞ্জে অশ্লীল যাত্রপালা বন্ধের জন্য একাধিক বার সন্ত্রাসীদের দ্বারা নির্মম নির্যাতনের শিকারও হয়েছেন তিনি। তবুও পেছনে সরে আসেননি। বীরের মতো বুক টান করে দাঁড়িয়েছেন অসত্যের বিরুদ্ধে। হুমকি ও নির্যাতনে অন্যরা পিছপা হলেও মাদক ও অশ্লীল যাত্রা বন্ধের আন্দোলনে তিনি বিন্দু পরিমাণও পিছু হাঁটেননি। তিনি আন্দোলনের জন্য দলমত বিচার করতেন না, নিজে চরমোনাইয়ের একনিষ্ট অনুসারী হলেও ভিন্নমতের মিছিলেও তাঁকে দেখা যেতো। ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার ক্ষেত্রে তিনি কখনোই দলান্ধত্বের পরিচয় দেননি। শেষ জীবনে বয়সের ভারে যখন নুয়ে পড়েছেন তখনও তাঁকে রমযানের পবিত্রতা রক্ষার র‌্যালী ও মিছিলে দেখা যেতো। চিরদিন তাঁর বুকে একটি স্বপ্ন ছিলো, সকল অন্যায় অবিচার, জুলুম নির্যাতন, দুর্নীতি আগ্রাসন মুক্ত হয়ে দেশের আকাশে কবে উঠবে কালিমা খচিত শান্তির পতাকা। এই স্বপ্নটি তিনি বুকে নিয়েই কবরে গেলেন। তবে সব সময়ই তিনি কালিমা খচিত পতাকা প্রস্তুত রাখতেন। তাঁর জীবদ্দশায়ই যদি ইমাম মাহদীর আগমন হয়, তাহলে তিনি তাঁর কাফেলায় এই পতাকা নিয়ে যোগ দিবেন।

জীবনের সূর্যাস্ত:
প্রায় নব্বই বছর হায়াত পেয়েছেন মরহুম ইসহাক আলী। তার ভেতর ৫৫ বছর বছর কেটেছে মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। বয়সের ভারে কাবু হয়ে গেলেও তার মন কখনোই দুর্বল হয়ে পড়েনি। তিনি সর্বদা মানুষের মুক্তি নিয়ে চিন্তা করতেন। নিজেও সর্বদা সচেষ্ট থেকেছেন আল্লাহর বিধান যথাযথভাবে পালনের জন্য। তাই অসুস্থ শরীর নিয়েও তিনি মসজিদের আসতেন জামাতে নামায পড়ার জন্য। ঝড় বৃষ্টি বাদল কোন কিছুই তাঁকে থামিয়ে রাখতে পারেনি। মৃত্যুর আগের দিনও তিনি এশার নামায জামাতে পড়েছেন। ২ মার্চ মঙ্গলবার সকাল থেকে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁর বড় ছেলে আহসান হাবীব নিয়ে যান কালীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। হাসপাতালের বেড়ে শুয়ার সাথে সাথে তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়েন। সকাল সাড়ে নয়টায় দায়িত্বশীল চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি দুনিয়ার মায়া কাটিয়ে চলে যান দয়াময় আল্লাহর কাছে। ৫৫ বছর ধরে যাঁর একত্ববাদের সাক্ষ দিয়েছেন। যার মহিমা ও বড়ত্বের ঘোষণা করেছেন। তিনি সকলকে ফেলে সেই মহান মালিকের ডাকে সাড়া দেন।

লেখক: মুহাদ্দিস, বলিদাপাড়া মাদরাসা, কালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ।
ইমাম, বায়তুল আমান জামে মসজিদ, মেইন বাসস্ট্যান্ড কালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ।

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here