ঢাকাঃ

কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে কয়েকশ রোহিঙ্গাকে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেয়ায় নির্বাচন কর্মকর্তাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।

নির্বাচন কমিশনের ওই সাত জন হলেন চট্টগ্রাম জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান ও চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার সাবেক নির্বাচন কর্মকর্তা (বর্তমানে পাবনায় কর্মরত) আব্দুল লতিফ শেখ, ঢাকা এনআইডি প্রজেক্টের টেকনিক্যাল এক্সপার্ট সাগর, একই শাখার সাবেক টেকনিক্যাল এক্সপার্ট সত্য সুন্দর দে, চট্টগ্রামের পটিয়ার বড় উঠান ইউনিয়নের শাহানুর মিয়া, সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসের অস্থায়ী অপারেটর জনপ্রিয় বড়ুয়া ও চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানা নির্বাচন অফিসের অফিস সহায়ক জয়নাল আবেদীন।

তাদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি করে রোহিঙ্গাদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়া ও ল্যাপটপসহ নির্বাচনের সরঞ্জাম আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।

এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ৫১ জন রোহিঙ্গাকে জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়া ও যার পরিপ্রেক্ষিতে তারা পাসপোর্ট করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।

এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-২ এর সহকারী পরিচালক রতন কুমার দাশ, উপ-সহকারী পরিচালক মো. শরীফ উদ্দিন ও মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলীর সমন্বয়ে গঠিত এনফোর্সমেন্ট টিম কমিশনের কাছে এক চিঠির মাধ্যমে অনুসন্ধানের অনুমতি চায়।

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here