ঝিনাইদহঃ

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে জনসমাগম এড়াতে বিভিন্ন নির্দেশনা দিচ্ছে সরকার ও স্থানীয় প্রশাসন। সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে নিম্নবিত্ত মানুষের দেওয়া হচ্ছে সহায়তা। নির্দিষ্ট সময় ছাড়া কোন দোকান না খোলার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে প্রশাসন থেকে। কিন্তু সকাল বিকাল গ্রাম-গঞ্জের মানুষেরা ভীড় করছেন চায়ের দোকানে।

এমন খবর পেয়ে বাধ্য হয়ে চা দোকানের কেটলী নিয়ে গেলেন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার ১১নং রাখালগাছি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম মন্টু।

বুধবার ভোরে তিনি মোটরসাইকেলে করে ইউনিয়নের রঘুনাথপুর, কুল্যাপাড়া ও বাজে কুল্যাপাড়ায় যেসকল দোকানে চায়ের দোকান খোলা ও জনসমাগম পেয়েছেন সেখান থেকেই কেটলী নিয়ে গেছেন।

১১নং রাখালগাছি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম মন্টু বলেন, সরকারি ও বিভিন্ন মানুষের সহযোগিতায় মঙ্গলবার এসকল চায়ের দোকানদের দোকান না খোলার জন্য সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু তারপরও তারা বুধবার সকালে দোকান খুলে চা বিক্রি করছেন এবং জনসমাগম করছেন। এজন্য ভোরে নিজে মোটরসাইকেল চালিয়ে ইউনিয়নের রঘুনাথপুর, কুল্যাপাড়া ও বাজে কুল্যাপাড়া থেকে কেটলী নিয়েছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কেটলীগুলো ফেরত দেওয়া হবে।

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here